TRENDING:

গুরুদোয়ারায় ভারত-পাক সৌহার্দ্য, কূটনীতির বাইরে ৯ ঘণ্টার মুগ্ধতা

Last Updated:
impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: গুরদোয়ারায় চির প্রতিদ্বন্দ্বীদের আজব মিলমিশ। ইমরানের পাকিস্তান আর মোদির ভারত...সব যেন এক সূত্রে গাঁথা। পাকিস্তানের নারেওয়াল জেলায় করতারপুর করিডরে গুরু নানকের সমাধিস্থল ঘুরে এক অন্য অভিজ্ঞতা নিয়ে ফিরলেন বাঘাযতীনের দীপায়ন রায়।
advertisement

ভারতীয় ইমিগ্রেশন অফিস। অমৃতসর থেকে প্রায় ষাট কিলোমিটার দূরে। এখানে নথি দেখিয়ে , পা রাখা পাকিস্তানের মাটিতে। তারপর বাসে রাভি নদীর উপর নতুন তৈরি সেতু পেরিয়ে গুরু নানকের সমাধিস্থল।

স্বপ্নটা বহুদিনের। কিন্তু দিল্লি-ইসলামাবাদের কূটনীতির জালে ঝাপসা হচ্ছিল স্বপ্নটা। অবশেষে ২০১৯ সালের ৯-ই নভেম্বর দু’দেশের যৌথ উদ্যোগে করতারপুর করিডর খোলার পরই আর অপেক্ষা করেননি বাঘাযতীনের দীপায়ন রায়। ছেলের পাগলামির সঙ্গী বাবাও। ফর্মফিলাপ, বার কয়েক সিআইডি, পুলিশের ভেরিফিকেশন পেরিয়ে অপেক্ষা। যাত্রার ঠিক আটচল্লিশ ঘণ্টা আগে আসে গ্রিন সিগনাল। ়

advertisement

কর্তারপুর যেতে খরচ কুড়ি ডলার। দু-দেশের ইমিগ্রেশনের ঝামেলা মিটিয়ে পাকিস্তানের মাটিতে পা রেখে , অন্যরকম কিছু মনে হয়নি দীপায়নের। সকাল সাড়ে সাতটা থেকে বিকেল সাড়ে চারটে। ৯ ঘণ্টার জার্নির প্রতি মূহূর্ত তাঁর ফ্রেমবন্দি। পাকিস্তানের নারেওয়াল জেলার সদরগড় তহশিলের গুরদোয়ারায় ভারত-পাক যেন এক সূত্রে গাঁধা। লঙ্গরখানা হোক বা দোকান....ভারতীয় দেখলেই মন খুলে গল্প।

advertisement

চেনা-অচেনা। জানা-অজানার গন্ডি পেরিয়ে যেন সকলেই আত্মীয়। এখানেই এক পাক নাগরিকের মুখে শুনলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম। খোঁজ পেলেন গুলাম মুস্তাফার। বর্ষীয়ান এই পাকিস্তানী আজও ভারতীয় দেখলেই বিনা খরচে খাবারের ব্যবস্থা করেন।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

প্রাপ্তির ঝুলি উপচে পড়ছে। চির প্রতিদ্বন্দী প্রতিবেশী দেশের মাটিতে কয়েক ঘণ্টা কাটে এক অন্য সৌহার্দে। CAA, NRC, কুটনীতির সাধ্য কি তাতে থাবা বসায়?

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
গুরুদোয়ারায় ভারত-পাক সৌহার্দ্য, কূটনীতির বাইরে ৯ ঘণ্টার মুগ্ধতা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল