দেশের সর্বভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ৪২ বছরের নবীন ভট্ট এক বছরেরও বেশি সময় ধরে মৃত বলেই জানত তাঁর পরিবার।
আরও পড়ুন: সবুজ হয়ে যাচ্ছে ধবধবে সাদা তাজমহল! ‘মলই’ ডেকে আনছে বিপত্তি? চমকে দেওয়া তথ্য দিলেন বিশেষজ্ঞেরা
এক বছর ধরে বাড়ির সঙ্গে কোনও যোগাযোগই ছিল না নবীনের। আসলে এই ঘটনার সূত্রপাত কোভিডের সময়ে। কোভিডের সময়েই রুদ্রপুরের জেলা হাসপাতালের একটি বেওয়ারিশ লাশকে নবীন ভট্ট বলে চিহ্ণিত করা হয়। কারণ লাশের পকেটে নবীনের ছবি এবং মেডিক্যাল চেক আপের কাগজপত্র ছিল।
advertisement
নবীনের পরিবারকে এই লাশের খবর জানান হলে, তাঁরাও লাশটিকে নবীনের মৃতদেহ ভেবে বাড়ি নিয়ে যান এবং যথারীতি শেষকৃত্য সম্পন্ন করেন। আসলে ওই মৃতদেহের সঙ্গে নবীনের চেহারায় কিছু মিলও ছিল। ফলে নবীনের পরিবারও বুঝে উঠতে পারেনি।
কিন্তু হঠাত্ করেই নবীনের পরিবারের পরিচিত এক ব্যক্তি জানান তিনি এক দিন আগেও নবীনকে দেখেছেন। প্রথমে নবীনের পরিবারের কারও বিশ্বাস না হলেও পরে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, ওই ব্যক্তির কথাই সত্যি। নবীন জীবিত ফিরে আসার পর প্রথা মেনে নামকরণ থেকে বিয়ে, সবই নতুন করে করা হয়। নবীনের নতুন নাম এখন নারায়ণ ভট্ট। তিনি ফের নিজের স্ত্রীকেই বিয়ে করেছেন।