বিএসফের ক্ষমতাবৃদ্ধি থেকে শুরু করে মূল্যবৃদ্ধি, বেকারত্বের মতো ইস্যুগুলিতে বিরোধী ঐক্য অটুট রয়েছে বলে জানান ডেরেক (Derek OBrien on No UPA Barb)। অন্য রাজ্যে সংগঠন বৃদ্ধি নিয়ে তিনি বলেছেন, তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ, মহারাষ্ট্রের মতো রাজ্যগুলিতে দলের শাখা খুলবে না তৃণমূল। ডেরেক জানান, যে সমস্ত রাজ্যে বিজেপি শক্তিশালী অথচ দূর্বল বিরোধী শিবির, সেখানে যাবে তৃণমূল। যদিও কংগ্রেসের অভিযোগ, টাকার বিনিময়ে দল ভাঙাচ্ছে মমতা শিবির। আজ সংসদ ভবনের সামনে বিজয়চকে সাংবাদিক সম্মেলনে রণদীপ সিং সুরজেওয়ালা বলেন, নরেন্দ্র মোদির মতো করেই টাকা দিয়ে সাংসদ কিনছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
advertisement
আরও পড়ুন: ইউপিএ-র অস্তিত্ব নিয়েই প্রশ্ন মমতার, সন্ধির বার্তা দিলেন কংগ্রেসের কপিল সিবল
আরও পড়ুন: 'আইনের অপব্যবহার করছে অগণতান্ত্রিক দল বিজেপি', মুম্বইয়ে মমতার নিশানায় কেন্দ্র
সকালে গান্ধিমূর্তির পাদদেশে ধরনা কর্মসূচী পালন করেন সাসপেন্ড হওয়া তৃণমূল-সহ ১২ জন বিরোধী সাংসদ। মুখে কালো মাস্ক পরে গান্ধিমূর্তির পাদদেশে ধরনায় বসেছিলেন বিরোধী দলের সাংসদরা। এদিনের ধরনায় উপস্থিত ছিলেন রাহুল গান্ধি। সাংবাদিকদের সংসদে ঢোকা স্থগিত রাখা নিয়ে। একটি বিক্ষোভ প্রদর্শন হয় প্রেস ক্লাবে। বিষয়টি নিয়ে রাষ্ট্রপতিকে চিঠি দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। প্রেস ক্লাবের তরফে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়েছে। সাংবাদিক সম্মেলনে ডেরেক ও ব্রায়েন বলেন, " আমাদের সংসদীয় দলের চেয়ারপার্সন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে আমরা সংবাদমাধ্যমের সমর্থনে একটি বিবৃতি দিই। যদিও তাঁরই নির্দেশে আমরা কোনও রাজনৈতিক বক্তব্য দিইনি।" তৃণমূলের দাবি, অবিলম্বে সংসদ ভবনে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দিতে হবে। তৃণমূলের অভিযোগ, সরকারি চ্যানেল সংসদ টিভিতেও শুধুমাত্র চেয়ারে থাকা অধ্যক্ষ বা চেয়ারম্যানকে দেখানো হচ্ছে অথবা ক্যামেরাবন্দি করা হচ্ছে শুধুমাত্র মন্ত্রী বা বিজেপি সাংসদদের।