৬৩ বছর বয়সি ওই কৃষিজীবীর নাম রাজেন্দ্র চহ্বন। তিনি থাকেন শোলাপুর জেলার বড়শি তহশিলে। জানিয়েছেন শোলাপুর বাজারে বিক্রি করতে এসে তিনি কেজিপ্রতি পেঁয়াজের দর পেয়েছেন মাত্র ১ টাকা। এর পর চাষের খরচাপাতি বাদ দিয়ে তাঁর হাতে লভ্যাংশ রয়েছে আড়াই টাকারও কম। ৫ কুইন্টালের বেশি পেঁয়াজ ধরে এমন ১০ ব্যাগ তিনি পাঠিয়েছিলেন শোলাপুর বাজারের পেঁয়াজ ব্যবসায়ীর কাছে। ১ কুইন্টালের দাম সেখানে ধার্য হয় মাত্র ১০০ টাকা। দিনের শেষে ৫১২ কেজি পেঁয়াজ বেচে তাঁর হাতে ছিল ৫১২ টাকা। যার মধ্যে তাঁর লভ্যাংশ ২ টাকা ৪৯ পয়সা। তাঁর প্রশ্ন, এরকম চললে আমরা বাঁচব কী করে?
advertisement
আরও পড়ুন : পাত্রী সাংবাদিক, ছাত্রছাত্রীদের পড়ানোর মাঝে বিয়ে করলেন ‘ফিজিক্সওয়ালা’
তাঁর মতে শস্যের ভাল দামের পাশাপাশি পেঁয়াজচাষিদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণও পাওয়া দরকার। তবে তাঁর দাবি মানতে নারাজ ওই ব্যবসায়ী। উল্টে তাঁর দাবি, রাজেন্দ্র যে পেঁয়াজ এনেছিলেন বাজারে তার গুণমান ভাল ছিল না। তাই তিনি যথেষ্ট দাম পাননি। এর আগে ৪০০ ব্যাগের বেশি পেঁয়াজ তিনি রাজেন্দ্রর কাছ থেকে কিনেছেন অনেক বেশি দামে, দাবি ওই ব্যবসায়ীর।