তাঁর বন্ধু, আশিক, একজন ৩১ বছর বয়সী ব্যক্তি, যিনি কামুথিতে একটি ক্লিনিক চালান।
আশিক তিন বছর আগে বিয়ে করেছিলেন। কালেশ্বরীর সঙ্গে বন্ধুত্ব করেছিলেন। অভিযোগ করা হয়েছে যে তাঁরা হোস্টেলের সঙ্গীদের স্নান করার সময় এবং তাঁদের পোশাক পরিবর্তন করার সময় ভিডিও শুট করার জন্য তাঁকে চাপ দিয়েছিলেন।
advertisement
আরও পড়ুন: রবীন্দ্রনাথের গানে রূপঙ্কর! সাবিত্রীর হাত ধরে পর্দায় ফিরছেন 'কাদম্বরী'
কালেশ্বরীর হোস্টেলের এক বান্ধবীর সন্দেহ হয়। ওয়ার্ডেন তাঁর ফোন বাজেয়াপ্ত করে। ওয়ার্ডেন তাঁর ফোনের বিষয়বস্তু দেখে পুলিশকে ঘটনাটি জানায়। ঘটনাটি ঘটেছে আন্না নগরের একটি হোস্টেলে যেখানে কালেশ্বরী থাকতেন।
আরও পড়ুন: পুজোতে শাড়ি অবশ্যই হতে হবে নজরকাড়া, দেখুন মোনোরির কালেকশন
সাইবার ক্রাইম টিম বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। ইতিমধ্যেই আশিক ও কালেশ্বরীকে গ্রেফতার করেছে। আরও তদন্ত চলছে।
এটি পাঞ্জাবের চণ্ডীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুরূপ ঘটনা একদম। ছাত্রীদের অভিযোগের পরে ছাত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়। বেশ কয়েক ছাত্রীর 'ব্যক্তিগত' এবং 'আপত্তিকর' ভিডিও ইন্টারনেটে ফাঁস করেছিলেন কালেশ্বরী।