সূত্রের খবর অনুযায়ী, আহতদের এয়ারলিফট করা হবে। এখানে, ভোপাল, ইন্দোরের মেডিকেল কলেজ এবং এইমস ভোপালের বার্ন ইউনিটকে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে। ইন্দোর ও ভোপাল থেকে ফায়ার ব্রিগেড পাঠানো হচ্ছে। স্থানীয় প্রশাসক ঋষি গর্গ জানিয়েছেন, আজ সকালে আতশবাজির কারখানায় হঠাৎ বিস্ফোরণ হয়।
সূত্রের খবর অনুযায়ী, মধ্যপ্রদেশের হরদা জেলায় মগর্ধা রোডে অবস্থিত একটি বাজি কারখানার ঘটনায় হাসপাতালেও রীতিমতো ভিড় লেগে গিয়েছে। ঘটনার তাৎপর্য বিবেচনা করে মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মোহন যাদব, মন্ত্রী প্রদ্যুমন সিং তোমর, উদয় প্রতাপ সিং, এসিএস অজিত কেশরি, ডিজি হোম গার্ড অরবিন্দ কুমারকে হেলিকপ্টারে করে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেন।
advertisement
আরও পড়ুন: মামাবাড়ির এমন নৃশংস ‘আদর’? নাবালিকা ভাগ্নিকে ধর্ষণ করে গর্ভবতী করল মামা! ঘটনায় শিউরে উঠছে দেশ
সূত্রের খবর অনুযায়ী, এই বিস্ফোরণে বহু মানুষ আহত হয়েছেন। আমরা ২০-২৫ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করেছি। অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। উদ্ধার অভিযান চলছে। আমরা কাছের জেলাগুলি থেকে অ্যাম্বুলেন্স, ডাক্তারদের দল, রাজ্য বিপর্যয় প্রতিক্রিয়া দল এবং এনডিআরএফ দলকেও ডেকেছি।
ইন্দোরের কালেক্টর আশিস সিং জানিয়েছেন, ইন্দোরের সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। ২০০ টি বার্ন ইউনিট বেড তৈরির প্রস্তুতি চলছে। ২০টি আইসিইউ অ্যাম্বুলেন্স ইন্দোর থেকে হার্দার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে। ইন্দোরের কালেক্টর আশিস সিং এমওয়াই হাসপাতালের বার্ন ইউনিট পরিদর্শন করেছেন। অগ্নিনির্বাপক ও বার্ন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের দল ইন্দোর থেকে হরদা রওনা হয়েছে।
হরদার আতশবাজি কারখানায় ঘটে যাওয়া ভয়াবহ দুর্ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে নর্মদাপুরমের কালেক্টর সোনিয়া মীনা তিনটি অ্যাম্বুলেন্স এবং ৬ টি ফায়ার ব্রিগেড পাঠিয়েছেন। ১৯ জন SDRF জওয়ানকে উদ্ধারের জন্য দুর্যোগ সামগ্রী-সহ পাঠানো হয়েছে। সৈন্যদের পাশাপাশি অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র, ফায়ার এন্ট্রি চুট, সার্চ লাইট, স্ট্রেচার, হেলমেট, ব্রিদিং অ্যাপ্রেটিস পাঠানো হয়েছে ভ্রমণকারী বাস ও উদ্ধারকারী গাড়ির মাধ্যমে।