রবিশঙ্কর প্রসাদ লিখছেন, 'আদালতের কী ধরনের রায় হওয়া উচিত ছিল, তা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বেলাগাম ক্যাম্পেন চলছে৷ যদি চূড়ান্ত রায় কোনও নির্দিষ্ট ব্যক্তির চাহিদা মতো না হয় বা পছন্দ না হয়, বিদ্বেষমূলক ক্যাম্পেন শুরু হয়ে যাচ্ছে৷ সুপ্রিম কোর্টের প্রধানবিচারপতির বিরুদ্ধে কংগ্রেস ও তার আইনজীবীদের ইমপিচমেন্ট প্রস্তাব আনা সাম্প্রতিককালে স্বাধীন বিচারব্যবস্থার প্রতি সবচেয়ে বড় কলঙ্ক ছিল৷'
advertisement
আইনমন্ত্রীর বক্তব্য, 'এই ধরনের মনোভাব স্বাধীন বিচারব্যবস্থার অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে৷ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সহ একাধিক বিজেপি নেতা দেশে জরুরি অবস্থার সময় স্বাধীন বিচারব্যবস্থা ফেরানোর চেষ্টা করতে গিয়ে নানা ভাবে হেনস্থা ও শাস্তির কোপে পড়েছেন৷ বিচারব্যস্থাকে এই ধরনের হেনস্থা গভীর উদ্বেগের৷ যারা দেশের মানুষের রায়ে বারবার পরাজিত, তারা সুপ্রিম কোর্ট বা অন্যান্য কোর্টের করিডোর থেকে অশুভ আঁতাঁত তৈরি করে রাষ্ট্রের শাসন ব্যবস্থাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না৷ করা উচিতও নয়৷'
প্রসঙ্গত, সপ্তাহ খানেক আগে আদালত অবমাননায় দোষী সাব্যস্ত আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণের ১ টাকা জরিমানা হয়েছে৷ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিদের নিয়ে তাঁর ট্যুইটের জন্য তিনি শীর্ষ আদালতে ক্ষমা চাননি৷