খবর পাওয়া যাচ্ছে, বিমানে ১০ জন নবজাতক এই ছিল৷ এই অভিশপ্ত বিমানের যাত্রীদের মধ্য ভয়াবহ ভাবে আহত হয়েছেন ১২৩-র বেশি যাত্রী৷ তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয়েছে নিকটস্থ চারটি হাসপাতালে৷
একের পর এক নাম যোগ হচ্ছে মৃতের তালিকায়৷ এদিকে গোটা ঘটনায় শোক প্রকাশ করে ট্যুইট করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷তিনি লিখেছেন, কোঝিকোড়ের বিমান দুর্ঘটনায় অসম্ভব যন্ত্রণা বোধ করছি৷ আহতরা দ্রুত সেরে উঠুন৷ কেরলের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এই পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলছি৷ উদ্ধারকার্য দ্রুততার সঙ্গে করা হচ্ছে৷ " উল্লেখ্য শুধু প্রধানমন্ত্রীই নন গোটা দেশ থেকেই এই ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হচ্ছে। একে অন্ধকার, তার ওপর মুষলধারে বৃষ্টি চলছে কেরলে, তাতে কাজ আরও কঠিন হয়েছে। উঠে আসছে টেবিল টপ বিমাবন্দরের প্রসঙ্গও। সেই কারণেই আজ এই দুর্ঘটনা কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, এনডিআরএফের গ্রাউন্ড জিরোতে রওনা দেওয়ার পর দ্রুততার সঙ্গে কাজ করতে চেষ্টা করছে৷ তাঁদের একাংশের মতে, প্রবল বৃষ্টিতে রানওয়ে পিচ্ছিল হয়ে যাওয়ায় প্লেনের চাকা পিছলে এই মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটেছে৷ ইতিমধ্যে প্রাশসনিক স্তর থেকে বলা হয়েছে, কী ভাবে এই মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটল তা খতিয়ে দেখা হবে৷ তবে তার জন্য নির্ভর করতে হবে ব্ল্যাকবক্সের ওপর৷ কারণ যেখানে দুর্ঘটনা ঘটেছে সেখানে থেকে এই মুহূর্ত অবধি সিসিটিভি ফুটেজ পাওয়া যায়নি৷
দেখে নিন কী অবস্থা কোঝিকড়ের বিমানবন্দরের.....
কেন এই ধরনের মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটেছে তা নিয়ে নানারকম মত সামনে আসছে৷ অনেকেই মনে করছেন ম্যাঙ্গালোরের কুখ্যাত সেই বিমান দুর্ঘটনার দিনটির কথা। আবার প্রশ্নও তুলছেন কেউ কেউ। সেবারে সারারাত বিমান চালানোর পর পাইলটের কারণেই হয়ত দুর্ঘটনা ঘটেছিল, কিন্তু এবারে তো দিন থেকে রাতে বিমান চালিয়েছেন পাইলট। তাহলে কেন এমন হল, উত্তর খুঁজছে গোটা দেশ।