সোমবারের বদলে বুধবার বেঙ্গালুরু মসনদে বসবেন জেডিএস নেতা এইচডি কুমারস্বামী। ওই দিন বেলা বারোটায় রাজভবনে শপথ নেবেন তিনি।
শপথ অনুষ্ঠানে একজোট বিরোধীরা। সনিয়া-রাহুলের সঙ্গেই শপথ অনুষ্ঠানে হাজির থাকবেন তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কালই তিনি উড়ে যাচ্ছেন বেঙ্গালুরুতে। এদিকে, কর্ণাটকের বিজেপি সরকারের পতনের পরেই রাহুলের নিশানায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। একইসঙ্গে কংগ্রেস সভাপতির উপলব্ধি বিজেপিকে রুখতে হাতিয়ার আঞ্চলিক দলগুলি।
advertisement
আরও পড়ুন
৪৮ ঘণ্টার ইয়েদুরাপ্পা সরকারই প্রথম নয়, দেশে এমন উদাহরণ রয়েছে আরও
গত কয়েকদিনের নাটক শেষ হতে স্বস্তি এখন আকবর রোডে। তাই কর্ণাটক ফিরে পাওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীকে নিশানা করে সুর চড়ালেন রাহুল। ফের অভিযোগ করলেন, আরএসএসের মদতে দেশের সব সাংবিধানিক পদ কব্জা করতে চাইছে বিজেপি।
কর্ণাটক শেষ। এবার লড়াই রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তীশগড়ে। তার আগেই হয়তো সোমবার বেঙ্গালুরু থেকেই স্পষ্ট হতে পারে বিরোধী জোটের বার্তা।
২০১৯ লোকসভা ভোটের আগে বিজেপি বিরোধী মঞ্চ পেয়ে গেলেন বিরোধীরা। সৌজন্যে জনতা দল সেকুলার নেতা এইচডি কুমারস্বামীর শপথ অনুষ্ঠান। কর্ণাটক থেকে বিজেপি সরকারকে হঠিয়ে আগামী বুধবার শপথ নেবেন তিনি। আর এই মঞ্চেই একজোট হতে চলেছেন বিরোধীরা।
কর্ণাটক ভোটের আগে থেকে জোট রাজনীতিতে নতুন ফর্মূলা দিয়েছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর দাওয়াই ছিল, আঞ্চলিক দলগুলিকে বেশি আসন দিয়ে তাদের সমর্থন করা। অবশেষে বিলম্বিত বোধদয় কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধির। দিল্লিতে শনিবার তিনি কার্যত স্বীকার করেছেন, কংগ্রেসের একার পক্ষে ২০১৯-এ বিজেপিকে রোখা সম্ভব নয়।