১৯৭২ সালে গুজরাতের সবরমতী নদীর ধারেই ‘মোক্ষ কুটির’ নামে আশ্রম তৈরি করে আসারাম। একবছরের মধ্যেই আসারামের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে চলে যায়। তাকে সবাই ‘সাধু আসারাম বাপু’ বলে সম্বোধন করতে শুরু করেন। ধীরে ধীরে দেশ-বিদেশ মিলিয়ে ৪০০-রও বেশি আশ্রম গড়ে তোলেন ৷ তাঁর হাজার হাজার ভক্তদের দানে ফুলে-ফেঁপে ওঠে এই স্বঘোষিত গডম্যানমের অর্থ ভাণ্ডার ৷ গড়ে তোলেন এক বিরাট সাম্রাজ্য ৷
advertisement
আরও পড়ুন: নাবালিকা ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড আসারামের
আসারাম বাপুর এই সম্পত্তির পরিমাণ শুনলে যে কোনও মানুষের চোখ কপালে উঠতে বাধ্য ৷ নদীর স্রোতের মতো বেড়েছে তাঁর সম্পত্তি ৷ যে কোনও বড় ব্যবসায়ীর সঙ্গেই আসারামের সম্পত্তিকে তুলনা করা যেতে পারে। গত চার দশকে আসারাম বাপুর সম্পত্তির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার কোটি টাকা। ধর্মগুরু জেলে থাকলেও আশ্রমগুলিতে অনুগামী আসা কখনওই কমেনি। বুধবারও তার সাজা ঘোষণার পর অনুগামীরা আসারামের মঙ্গল কামনায় প্রার্থনা করে চলেছেন । চলছে পুজো-অর্চনা ৷