বেশিরভাগ জায়গায় চালু এটিএম পরিষেবা ৷ শহরাঞ্চলেও স্বাভাবিকের পথে যান চলাচল ৷ জল নামতেই বহু জায়গায় জলবাহিত রোগের প্রকোপ দেখা গিয়েছে ৷ কেরলে বন্যায় এখনও পর্যন্ত মৃত ৩৬০ জন মানুষ ৷ বিভিন্ন ত্রাণ শিবিরে প্রায় ১০ লক্ষ মানুষ আশ্রয় পেয়েছেন ৷
আরও পড়ুন
মৃত্যুমুখ থেকে ঘরে ফিরলেন রাজ্যের ১৫০০ বাসিন্দা, কেরল থেকে হাওড়ায় প্রথম ট্রেন
advertisement
এই পরিস্থিতিতে গতকালই কোচির নৌসেনার ঘাঁটিতে নেমেছে বিমান। রাজ্যের সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত পাল্লাকাদে ইতিমধ্যেই পৌঁছেছে ত্রাণ। অন্যদিকে, কেরল থেকে সোমবার রাতেই হাওড়াও পৌঁছেছে উদ্ধারকারী প্রথম ট্রেন ৷ বহু দুর্ভোগের পর মৃত্যুমুখ থেকে ঘরে ফিরলেন কেরলে আটকে পড়া রাজ্যের প্রায় ১৫০০ বাসিন্দা ৷
আরও পড়ুন
শীঘ্রই কেরলের মতো জলের তলায় যেতে চলেছে এই রাজ্যও, সতর্ক করলেন পরিবেশবিদরা
প্রায় দেড় সপ্তাহ শুধুই জল ছবি। অবশেষে সূর্যের মুখ দেখল কেরল। পাল্লাকাদে, চেন্নাগুরি-সহ রাজ্যের একাধিক এলাকায় স্বস্তি ফিরল। রাস্তায় স্বাভাবিক জনজীবনের ছবি।
এটা পাল্লাকাদের টোলপ্লাজা। রাজ্যের বন্যায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এই জেলা। বৃষ্টি কমতে সোমবার থেকে ত্রাণের গাড়ি ঢুকতে শুরু করছে। জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত ত্রাণের গাড়ি থেকে কোনও টোল নেওয়া হবে না। তিরুবন্তপুরমের ত্রাণ শিবিরে এদিনও যোগ দিয়েছেন কয়েক হাজার মানুষ।
আর যেন বৃষ্টি না হয়। ঈশ্বরের নিজের রাজ্য কেরলে এখন এটাই প্রার্থনা। মৌসম ভবনের পূর্বাভাস, ২৫ অগাস্ট পর্যন্ত ভারী বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। এই পরিস্থিতিতে ত্রাণ ও উদ্ধার এখন নতুন চ্যালেঞ্জ।