অমিত শাহ কিছু পীড়িতদের সঙ্গে কথা বলে তাদের কথা শোনেন। তাদের মধ্যে অনেক কম বয়সীরাও ছিলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁদের মাথায় হাত বুলিয়ে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করেন। পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে নিহত প্রিয়জনের দেহ।
advertisement
এরপর অমিত শাহ পহেলগাঁওয়ের হামলাস্থলে পৌঁছন। অমিত শাহের হেলিকপ্টার সরাসরি সেই মাঠে ল্যান্ড করে, যেখানে সন্ত্রাসবাদীরা পর্যটকদের গুলিতে ঝাঁঝরা করে দিয়েছিল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সেখানে নিরাপত্তা বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতির পর্যালোচনা করেন এবং সন্ত্রাসবাদীদের বিরুদ্ধে এরপর কী পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে, সেই সংক্রান্ত আলোচনাও হয়।
অমিত শাহ সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে বিবৃতি জারি করে বলেন, ‘‘পহেলগাঁওয়ে সন্ত্রাসবাদী হামলায় আপনজনদের হারানোর বেদনা প্রতিটি ভারতীয়ের। এই দুঃখকে শব্দে প্রকাশ করা যায় না। আমি আমার এই সমস্ত পরিবার এবং পুরো দেশকে কথা দিচ্ছি যে নির্দোষ মানুষদের হত্যা করা এই সন্ত্রাসবাদীদের একেবারেই ছেড়ে দেওয়া হবে না।’’
এই হামলায় জড়িত সন্ত্রাসবাদীদের একটি গ্রুপ ছবিও সামনে এসেছে। এছাড়া এদের মধ্যে তিনজনের স্কেচও তৈরি করা হয়েছে। এরা লস্কর-ই-তৈবার সহযোগী সংগঠন ‘রেজিস্টেন্স ফ্রন্ট’ (TRF)-এর সদস্য বলে জানা গিয়েছে।