কুমারাস্বামী আরও বলেছেন যে নরেন্দ্র মোদি কাশ্মীরে গেলে স্তরে স্তরে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয় ৷ একমাত্র প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন দেবগৌড়াই খোলা জিপে গিয়েছিলেন ভারত-পাক বর্ডারে ৷ দেশে যে যুদ্ধ-যুদ্ধ আবহ তৈরি হয়েছে তার ফলে পরিস্থিতি খারাপ দিকে যেতে চলেছে বলে তিনি মনে করেন ৷ পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরে ভারতের হানা নিয়ে বিজেপি একধরণের জয়োল্লাস করছে, যা আদতে দেশের ক্ষতি করবে বলেই মত কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী ৷ এতে দু’টি জাতির মধ্যে বিভেদ আরও বাড়বে ৷ হানাহানির মতো ঘটনা ঘটবে বলেও তিনি মনে করছেন ৷
advertisement
বিজেপি কর্মী সমর্থকরা এমনভাবে উচ্ছ্বসিত যে দেখে মনে হচ্ছে যে তারাই যেন সীমান্তে গিয়ে যুদ্ধ করবেন ৷ এমন বলেন কুমারাস্বামী ৷ এতেই ক্ষেপে গিয়েছে বিজেপি কর্মী সমর্থকরা ৷ কুমারাস্বামীকে একহাত নিয়েছেন তারা ৷
ট্যুইট করে রীতিমত হুমকির সুরে তারা বলেছেন যে কুমারাস্বামী যেন না ভোলেন যে তিনি কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নন ৷ কুমারাস্বামীর এই ধরণের বক্তব্যেই বোঝা গিয়েছে যে মহাগটবন্ধনের নেতারা কতটা দেশ বিরোধী চিন্তাভাবনা করে ৷ এই নিয়েই দুপক্ষের মধ্যে শুরু হয়েছে ট্যুইট যুদ্ধ ৷