এসআইআরে বাদ পড়ল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং ইসরোর বিজ্ঞানি পার্থপ্রতিম রায়। ২০০২ সালে এসআইআর প্রক্রিয়া হয়েছিল সেখানে তার নাম ছিল। ২০২৫ এর তালিকায় তার নাম ছিল। এনামুরেশন ফর্ম জমা দিয়েছিলেন বিএলও-র হাতে, সঙ্গে স্ত্রীর ফর্মও জমা দিয়েছিলেন। তবে খসরা তালিকা থেকে বাদ পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের নাম। অভিযোগ বিএলও-র সঙ্গে কথা হলেও সুরাহা হয়নি।
advertisement
আরও পড়ুন: সাংবাদিকতা নিয়ে পড়াশোনা করেছেন? কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনস্থ কলকাতা জাদুঘরে চাকরির সুযোগ
অনিকেত চক্রবর্তী পেশায় ইসরোর বৈজ্ঞানিক। কাজ করেন ভিন রাজ্যে, তবে ভোট দেওয়ার জন্য কলকাতায় আসেন, তাঁরা বেহালা পশ্চিমে ১১৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। কলকাতায় থাকেন দাদা অনির্বাণ চক্রবর্তী, পেশায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। ২০২৫ এর তালিকায় ছিল তাদের দুজনের নাম, তবে এসআইআর প্রক্রিয়ায় বাদ গিয়েছে। ২০১১ সাল থেকে ২০২৪ সব ভোটেই অংশগ্রহণ করেছেন তারা। তবুও তাদের নাম কেন বাদ গেল বুঝতে পারেননি তাঁরা।
এসআইআর তালিকা থেকে নাম বাদ পড়লে, কেন তার নাম বাদ গেছে সেই কারণ দেখাতে হতো ইলেকশন কমিশনকে। তবে এই দুই ভাইয়ের নাম বাদ পড়ার কোন কারণ দেখানো হয়নি, কার্যত উবে গেছে দুজনেরই নাম। সংশ্লিষ্ট বিএলও এই বিষয়ে উত্তর দিতে পারেনি, তাদের বলা হয়েছে ফর্ম 6 জমা দেওয়ার কথা। তবে ২০১১ সাল থেকে ২০২৪ পর্যন্ত যারা সব ভোটে অংশগ্রহণ করেছেন তাদের নাম হঠাৎ উবে যাওয়ায় হতবাক চক্রবর্তী পরিবার।
