প্রসঙ্গত, ২০১৯ এর আগস্টে জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বা ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার করে কেন্দ্রীয় সরকার। সংসদে বিলটির প্রবল বিরোধিতা করে সরব হয় সব বিরোধী দল। দীর্ঘদিন আটক এবং গৃহবন্দি করে রাখা হয় তিন প্রাক্তন মখ্যমন্ত্রী ফারুক আব্দুল্লা, ওমর আব্দুল্লা এবং মেহবুবা মুফতিকে। এমনকী, লকডাউন করে রাখা হয়। ভূস্বর্গের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহারের পাশাপাশি জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যকে ভেঙে দিয়ে দুটি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে পরিণত করা হয়। তারমধ্যে একটি জম্মু ও কাশ্মীর এবং অপরটি হয় লাদাখ।
advertisement
আরও পড়ুন: বগটুই কাণ্ডের মাঝেই প্রবল বিপদে অনুব্রত মণ্ডল, হাইকোর্টে বড় ধাক্কা! কী ঘটল?
৩৭০ ধারা অনুযায়ী, সেখানকার বাসিন্দা ছাড়া অন্য কেউ জম্মু ও কাশ্মীরে জমি কেনার অধিকারী ছিলেন না। যদিও ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের পর আর সেই সমস্যা রইল না। জম্মু ও কাশ্মীরকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল করে দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার ও বিজেপি ভূস্বর্গের দখল নিতে চাইছে বলে অভিযোগ করা হয় বিরোধীদের তরফে।
আরও পড়ুন: কোন পথে বিজেপি-র বিরুদ্ধে লড়াই, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চিঠিতে পড়ল শোরগোল
যদিও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ আশ্বাস দিয়েছেন, পরিস্থিতি অনুযায়ী খুব দ্রুতই সেখানে রাজ্য প্রশাসন তৈরি করা হবে। মাসখানেক আগেই জম্মু ও কাশ্মীরে বিন্যাস কমিটির বৈঠক হয়। দ্রুত সেখানে বিধানসভা নির্বাচন করানোর দাবি তোলা হয়েছে বিরোধীদের তরফে।