স্বামীর প্রয়াণে দুদিন ধরে ক্রমান্বয়ে কেঁদেই চলেছিলেন তাঁর স্ত্রী ৷ পল্লবীই এদিন স্বামীর মুখাগ্নি করেন ৷ তিনি জানিয়েছেন স্বামীকে নিয়ে তিনি গর্বিত ৷ তবে স্বামীকে বিদায় দেওয়ার সময় কান্নায় চোখ ভেসে যাচ্ছিল তাঁর ৷ মেজরের মৃতদেহ ঢাকা হয়েছিল পুষ্পস্তবকে ৷
তাঁকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দিয়েছিলেন রাজ্যের সৈনিক কল্যাণ মন্ত্রী প্রতাপ সিং খাচরিয়াবাস , কৃষি মন্ত্রী লালচাঁদ কটারিয়া আর সাংসদ রাজ্যবর্ধন সিং রাঠোর ৷ তাঁরা সকলেই উপস্থিত ছিলেন এদিনের অনুষ্ঠানে ৷
advertisement
শহীদের মুখাগ্নি করেন স্ত্রী পল্লবী ও ভাই পীযূষ ৷ রাজস্থানের জয়পুরের খাতীপুরা রোডের পুরানী চুঙ্গি মোক্ষধামে কর্নেলের শেষকৃত্য সম্পন্ন হতে হয়েছে ৷
এই পরিস্থিতিতে সকলেই বীরের প্রতি শেষ শ্রদ্ধাও জানিয়েছেন ৷ কর্নেলের এই আত্মত্যাগ সকলে মনে রেখেছে ৷ স্ত্রী পল্লবী জানিয়েছেন , ‘তাঁর স্বামী বীর এবং তাঁর আত্মত্যাগে গর্বিত ৷ ’