রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে পাঠানো পদত্যাগপত্রে তিনি বলেন: “স্বাস্থ্যকে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে, আমি সংবিধানের ৬৭(ক) অনুচ্ছেদ অনুসারে অবিলম্বে কার্যকরভাবে ভারতের উপরাষ্ট্রপতি পদ থেকে পদত্যাগ করছি।”
আরও পড়ুন: জেলে কার সাথে দেখা করে সোনম? কী করে, কোথায় থাকে? স্বামীকে কুপিয়ে খুন করার ১ মাস পরে…
advertisement
আরও পড়ুন: কোন কোন ক্ষেত্রে আপনার পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে নিতে পারে সরকার? জানুন কী বলে ভারতীয় আইন
ধনখড় জানান, বর্তমানে দেশে যে অভূতপূর্ব অর্থনৈতিক অগ্রগতির পরিবেশ তৈরি হয়েছে, যে তাৎপর্যপূর্ণ উন্নয়ন যজ্ঞ চলছে, তা প্রত্যক্ষ করতে পারা তাঁর জন্য খুব গর্বের বিষয়৷ এই পরিবর্তনের ‘কালে’ দেশের ইতিহাসের অংশ হতে পেরে তিনি সম্মানিত৷
প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে ভারতের উপরাষ্ট্রপতি হিসাবে দায়িত্ব নেওয়ার আগে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপালের দায়িত্ব পালন করেছিলেন ধনখড়৷ তৃণমূল সরকারের সঙ্গে তাঁর নানা সংঘাত পূর্ণ অধ্যায় একুশের নির্বাচনের আগে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ ছিল বলে মনে করেছিলেন রাজনীতির কারবারিরা৷
এখন কী হবে?
পদত্যাগের ৬০ দিনের মধ্যে উপ-রাষ্ট্রপতির শূন্য পদ পূরণের জন্য একটি আনুষ্ঠানিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। উভয় কক্ষের সকল সদস্য ভোট দিয়ে পরবর্তী উপ রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করবেন৷
সংবিধান অনুসারে, উপরাষ্ট্রপতির পদ শূন্য হলে, রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারপার্সন উচ্চকক্ষের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপার্সন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে, এই পদটি হরিবংশ নারায়ণ সিং (আগস্ট ২০২২ সালে নিযুক্ত) দ্বারা অধিষ্ঠিত, যিনি অস্থায়ীভাবে এই ভূমিকা পালন করবেন।