প্রথম আবেদনে বলা হয়েছে, আর.কে.রাঘবন কমিটি রিপোর্ট অনুযায়ী প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের র্যাগিং নিয়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করুক বিশ্ববিদ্যালয়গুলি। এই বিষয়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিক ইউজিসি। প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা নিয়ে কড়া পদক্ষেপ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় গ্রান্ট কমিশন৷ ঘটনার পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট তলব করা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে৷
advertisement
রাঘবন কমিটির এই রিপোর্টে র্যাগিং রোধে বেশ কয়েকটি কর্তব্য পালনের কথা বলা হয়েছে সরকার তথা প্রত্যেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে৷ যার মধ্যে অন্যতম, ‘প্রোব্যাবল র্যাগার’দের চিহ্নিত করা৷ র্যাগিং রোধে আলাদা করে বরাদ্দ নির্ণয় এবং র্যাগিংয়ের ঘটনায় কড়া ব্যবস্থা নেওয়া, যাতে ভবিষ্যতে আর তেমন কোনও ঘটনা ঘটতে না পারে৷ এ বিষয়ে স্কুল থেকে শুরু করে উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, জেলা প্রশাসন, রাজ্য তথা কেন্দ্রকে এক যোগে কাজ করতে হবে৷
আরও পড়ুন: মৃত ছাত্রের ডায়েরির চিঠি ঘিরে নতুন রহস্য, ৯ তারিখকে কেন ১০ করা হল? মেলানো হবে হাতের লেখা
জনস্বার্থ মামলার দ্বিতীয় আবেদনে একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি নেতৃত্বে রাজ্যে ‘সেল’ গঠন করার কথা জানিয়েছেন আবেদনকারী। তাঁর মতে, এই সেল র্যাগিং সংক্রান্ত যাবতীয় ঘটনার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করবে।
ছাত্র মৃত্যুর ঘটনার পরে জনস্বার্থ মামলা দায়েরের অনুমতি চেয়ে প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করেন আইনজীবী সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই আবেদনেই সাড়া দিয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়েরের অনুমতি দিল প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ। চলতি সপ্তাহে শুনানির সম্ভাবনা৷