ইন্ডিগোর দুই পাইলটের ভূয়সী প্রশংসা করছেন যাত্রীরা। এমনকি তাদের দক্ষতার প্রশংসা করছেন অন্যান্য পাইলটরা। তবে তদন্তের কারণে আপাতত তাদের কাজের বিরতি দেওয়া হয়েছে। তাদের হাজির হতে হবে তদন্তকারী সংস্থার সামনে। সেখানে যথাযথ জবাব দিতে পারলেই, ফের উড়ানে ককপিটের আসনে বসবেন দুই পাইলট।
১১৫ বছর বাঁচতে চান? বিজ্ঞানীরা বলে দিলেন সহজ ৫ ‘উপায়’! সঙ্গে প্লেট থেকে বাদ দিন এই ৩ জিনিস!
advertisement
রাতে হাওড়ার দিকে ছুটছিল ট্রেন, AC কোচে টহল দেওয়ার সময় RPF-এর চোখে পড়ল ‘অদ্ভুত’ এই জিনিস! এগুলো কী?
আপাতত ডিজিসিএ তাদের বিষয়ে তদন্ত করবে। বিস্তারিত ভাবে শোনা হবে তাদের বক্তব্য। ইন্ডিগো বিমানটিকে প্রয়োজন মতো কন্ট্রোল ভেক্টর এবং গ্রাউন্ডস্পিড রিডআউট দেওয়া হয়েছিল। বায়ুসেনার এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল থেকে তথ্য নেওয়া হচ্ছে ও ককপিট ভয়েস রেকর্ডার সংগ্রহ করা হচ্ছে।
ভারতীয় বায়ুসেনা জানিয়েছে, লাহোর এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল ইন্ডিগোর উড়ানটিকে তাদের আকাশসীমায় ঢুকতে না দেওয়ার পর সেটি শ্রীনগরের দিকে এগোতে শুরু করে এবং এরপর থেকে পেশাদারিত্বের সঙ্গে ভারতীয় বায়ুসেনা তাদের সাহায্য করে। ইন্ডিগো বিমানটিকে প্রয়োজন মতো কন্ট্রোল ভেক্টর এবং গ্রাউন্ডস্পিড রিডআউট দেওযা হয়েছিল। এদিকে বায়ুসেনাও নিশ্চিত করেছে, এই দুর্যোগের সময় পাইলটরা একাধিক সতর্কবার্তা পাচ্ছিল বিমান থেকে।
ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ সিভিল এভিয়েশন (ডিজিসিএ) এক বিবৃতিতে প্রকাশ করে জানিয়েছে, সেদিন শ্রীনগরগামী সেই এয়ারবাস এ৩২১ নিও বিমানটি প্রতি মিনিটে ৮,৫০০ ফুট বেগে নীচে নামছিল। যা স্বাভাবিক অবতরণের হারের চেয়ে চারগুণ বেশি। ঝড়ের ভিতরে আটকা পড়ার সময় একাধিক ফ্লাইট নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছিল। সেই পরিস্থিতিতে বিমানটি উচ্চতা হারাতে শুরু করে। এদিকে বিমানের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পাওয়ার জন্য পাইলটরা যখন লড়াই শুরু করেছিলেন, সেই সময় তারা ওভারস্পিড পরিস্থিতি সম্পর্কে একযোগে সতর্কতা পেতে শুরু করেছিলেন।