পূর্ববর্তী বর্ষের একই সময়ের তুলনায় ২০২৩-এর এপ্রিল থেকে জানুয়ারি, ২০২৪ পর্যন্ত অন্যান্য বিভিন্ন সামগ্রীর লোডিং বৃদ্ধির সঙ্গে কনটেনার ও পি.ও.এল. সামগ্রীর লোডিঙেও ভাল মার্জিনের অগ্রগতি নথিভুক্ত করা হয়েছে। এই সময়ে কনটেনার লোডিং ৪১.৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং পি.ও.এল. সামগ্রীর লোডিং ২৮.৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
আরও পড়ুন: পশ্চিমবঙ্গের ‘এই’ স্টেশন সেজে উঠছে বিমানবন্দরের আদলে! চমকে ঠাসা এই স্টেশন দেখলে মাথা ঘুরে যাবে
advertisement
পূর্ববর্তী অর্থ বর্ষের এই সময়ের তুলনায় সারের লোডিং ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ব্যালাস্ট-এর লোডিঙে ১৬.২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। পণ্য লোডিং-এর অগ্রগতির ফলে উল্লেখযোগ্য পরিমাণের পণ্যের রাজস্ব সৃষ্টি হয়েছে। তাৎপর্যপূণর্ভাবে বছরের পর বছর ধরে পণ্য লোডিং বৃদ্ধি পাওয়াটা অঞ্চলটির অর্থনৈতিক কার্যকলাপের ইঙ্গিত বহন করে।
উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে এফসিআই চাল, চিনি, লবণ, খাদ্য উপযোগী তেল, সার, সিমেন্ট, কয়লা, অটোমোবাইল, কনটেইনারের মতো পণ্যসামগ্রী ও অন্যান্য সামগ্রী সংশ্লিষ্ট মাসে পরিবহণ করেছে এবং নিজস্ব অধিক্ষেত্রের অধীনে বিভিন্ন গুডস শেডে সেগুলি আনলোড করেছে।
আরও পড়ুন: রাতের অন্ধকারে বাড়ি থেকে তুলে মাঠে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ ৯ বছরের কিশোরীকে! ঘটনা শুনলে শিউরে উঠবেন
জানুয়ারী, ২০২৪ সময়কালে অসমে পণ্যবাহী ট্রেনের ৭১৪টি রেক আনলোড করা হয়েছে, যার মধ্যে ৪০৫টি রেকে অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রী লোড ছিল। সংশ্লিষ্ট মাসে ত্রিপুরায় ৯১টি রেক, নাগাল্যান্ডে ১৯টি রেক, মণিপুরে ০৫টি রেক, অরুণাচল প্রদেশে ০৬টি রেক এবং মিজোরামে ০৮টি রেক আনলোড করা হয়। এছাড়াও, সংশ্লিষ্ট মাসে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের অধিক্ষেত্রের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ২২৯টি ও বিহারে ১৭৩টি পণ্য রেক আনলোড করা হয়েছিল।
অত্যাবশ্যকীয় ও অন্যান্য পণ্য সামগ্রী শুধুমাত্র সাধারণ মানুInষের প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণের জন্য নয়, বরং তার পাশাপাশি সমগ্র অঞ্চলের অর্থনৈতিক কার্যকলাপকে সক্রিয় রাখতেও নিয়মিত পরিবহণ করা হচ্ছে। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের গুরুত্বপূর্ণ সেকশনগুলিতে দ্বৈতকরণের কাজ দ্রুতগতিতে পরিচালনা করা হচ্ছে যার ফলে পণ্যবাহী ট্রাফিকের অন্তর্মুখী ও বহির্মুখী চলাচলও বৃদ্ধি পেয়েছে।