হাওড়া-আসানসোল-ধানবাদ শতাব্দী এক্সপ্রেসে যাত্রী সংখ্যা কমতে থেকেছে। এমনকি,গত কয়েকদিন ধরে এই ট্রেনে প্রায় ৪৮ টি এসি চেয়ার কার সিট খালি ছিল। এই বিষয়ে পূর্ব রেলের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, দিনে দিনে যাত্রী কমে যাওয়ার কারণেই আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে হাওড়া-আসানসোল-ধানবাদ সেকশনে্য চলাচলকারী শতাব্দী এক্সপ্রেসের দু’টি এসি চেয়ারকার কামরা তুলে নেওয়া হবে।
তিনি আরও জানান, পরে যদি যাত্রী সংখ্যা বাড়ে তাহলে আসন সংখ্যা বাড়ানোর বিষয়টি নিয়ে ভাবা হবে।এখন থেকে ৭টি এসি চেয়ারকারের জায়গায় থাকবে ৫টি এসি চেয়ারকার। এর অন্যতম কারণ মাত্র ৩০ থেকে ৪০ মিনিট দূরত্বের মধ্যে হাওড়া থেকে পরপর শতাব্দী এক্সপ্রেস ও বন্দেভারত এক্সপ্রেস আসানসোল হয়ে ধানবাদ এর দিকে যাচ্ছে।
advertisement
তবে যখন এই বন্দেভারত ছিল না, তখন শতাব্দী এক্সপ্রেস ছিল দুর্গাপুর, আসানসোল ও ধানবাদের যাত্রীদের কাছে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ট্রেন। যাত্রীসংখ্যা ধীরে ধীরে কমতে থাকায় হাওড়া-আসানসোল-ধানবাদ শতাব্দি এক্সপ্রেসের দুটি এসি চেয়ার কার কামরা কমানো হবে। এই নিয়ম ১ সেপ্টেম্বর থেকে লাগু করা হবে।
যখন এই বন্দেভারত ছিল না, তখন শতাব্দী এক্সপ্রেস ছিল গোটা খনি-শিল্পাঞ্চল বিশেষ করে দুর্গাপুর, আসানসোল, ধানবাদের যাত্রীদের কাছে বিশেষ গুরুত্বের। কিন্তু বন্দেভারত এক্সপ্রেস চালু শুরু হওয়ার পরে পাল্টে গিয়েছে পরিস্থিতি।
হাওড়া-আসানসোল-ধানবাদ শতাব্দী এক্সপ্রেসে যাত্রী সংখ্যা বিশেষ করে, এসি চেয়ারকারে যাত্রীদের সংখ্যা ক্রমশ কমতে শুরু করেছে।ভবিষ্যতে এই ট্রেনে যাত্রীসংখ্যা বাড়লে ফের আসন সংখ্যার বিষয়টি ভাবা যেতে পারে। এই মুহূর্তে যাত্রীহীন খালি কোচ চালিয়ে লাভ নেই বলছেন পূর্ব রেলের যাত্রীরা।এখন থেকে সাতটি এসি চেয়ারকারের জায়গায় থাকবে পাঁচটি এসি চেয়ারকার। এর অন্যতম কারণ, মাত্র ৩০ থেকে ৪০ মিনিটের দূরত্বের মধ্যেই হাওড়া থেকে পরপর শতাব্দী এক্সপ্রেস এবং বন্দে ভারত এক্সপ্রেস আসানসোল হয়ে ধানবাদের দিকে যাচ্ছে।