ওই সূত্রের দাবি, হাদি হত্যাকাণ্ডের পর এখনও পর্যন্ত ঢাকাকে যে তথ্য ভারতীয় গোয়েন্দারা দিয়েছেন, তা পুরোপুরি সীমান্ত এলাকায় সন্দেহজনক গতিবিধির উপরে নির্ভর করে৷
সরকারি ওই আধিকারিকদের দাবি, ঢাকা পুলিশের সঙ্গে তথ্যের আদান প্রদান চললেও হাদি খুনের সঙ্গে জড়িত দুই সন্দেহভাজনকে মেঘালয়ে হেফাজতে নেওয়ার কোনও প্রমাণ এখনও পর্যন্ত মেলেনি৷ গোয়েন্দা সূত্রের দাবি, সম্ভবত ওই দুই সন্দেহভাজন হালুয়াঘাট- গারো পার্বত্য অঞ্চল লাগোয়া সীমান্ত এলাকা ব্যবহার করে ভারতে এসে আত্মগোপন করে থাকতে পারে৷ সাধারণত শরণার্থী এবং চোরাকারবারীরা ওই গোপন পথ ব্যবহার করে৷
advertisement
সূত্রের আরও খবর, দুই সন্দেহভাজনকে হেফাজতে নিতে ঢাকা পুলিশ মেঘালয়া পুলিশের সাহায্য চাইলেও এখনও পর্যন্ত কাউকেই গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি৷
যদিও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের এখনও দাবি, হাদি খুনে দুই প্রধান অভিযুক্ত শ্যুটার ফয়জাল করিম মাসুদ এবং তার সহযোগী আলমগীর শেখ ওসমান হাদিকে গুলি করার পর সীমান্ত পেরিয়ে ভারতেই পালিয়ে এসেছে৷
