ক্যাট-এর মহাসচিব প্রবীণ খান্ডেলওয়াল জানিয়েছেন, করোনাবিধির পালন ঠিকঠাক হচ্ছে না। যার জেরে মহামারী ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করছে। তিনি এদিন জানিয়েছেন, মানুষের মৃত্যুর সঙ্গে অর্থব্যবস্থা ও ব্যবসায়ীদেরও ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। তবুও সব কিছুর আগে মানুষের জীবন। তাই কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে সারা দেশে পূর্ণ লকডাউনের আর্জি জানিয়েছেন তিনি। ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রধানের দাবি, এখনই সারা দেশে লকডাউন না হলে পরিস্থিতি আরো খারাপ হতে পারে। তখন অর্থব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়ার সম্ভাবনা থাকবে। ক্যাট আরও জানিয়েছে, স্রেফ এপ্রিল মাসেই সারা দেশে ছোট ব্যবসায়ীদের ৪.২৫ লক্ষ কোটি টাকা লোকসান হয়েছে।
advertisement
দেশের ছোট ব্যবসায়ীদের সঙ্গে পাইকারি ব্যবসায়ীদের ক্ষতির অংকটাও বড়ই। এপ্রিল মাসে দুলক্ষ কোটি টাকা লোকসানের মুখে পড়তে হয়েছে দেশের পাইকারি ব্যবসায়ীদের। ১০ দিন আগে দিল্লির একশোর বেশি ব্যবসায়ী সংগঠন ২৬ এপ্রিল ও স্বাস্থ্যব্যবস্থা সম্পূর্ণ ভেঙে দাঁড়ানোর জন্য এবং চিকিৎসা ব্যবস্থায় যাতে ভেঙে না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখার জন্যই ব্যবসায়ীরা এত বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তবে তাতেও খুব একটা লাভ হয়নি। দিল্লিতে সংক্রমণের হার বেড়েই চলেছে। পরিস্থিতি বিচার করে কেজরিওয়ালের সরকার দিল্লিতে লকডাউনের মেয়াদও বাড়িয়েছে।