যদিও হোসেইন এ-ও জানিয়েছেন, বাংলাদেশী নেতার প্ররোচনামূলক মন্তব্যের পরে বাংলাদেশের হাই কমিশনারকে ভারতের বিদেশমন্ত্রকের ডেকে পাঠানোর ঘটনা তাদের কখনওই ‘অনভিপ্রেত’ মনে হয়নি৷ এটা ‘রুটিন ডিপ্লোম্যাটিক স্টেপ’৷
advertisement
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগে ঢাকার একটি জনসভায় ‘সেভেন সিস্টার্স’ (ত্রিপুরা, মিজোরাম, মণিপুর, মেঘালয়, অসম, নাগাল্যান্ড এবং অরুণাচল প্রদেশ) নিয়ে হুমকি সুলভ মন্তব্য করেছিলেন বাংলাদেশের ন্যাশনাল সিটিজেন পার্টির নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ৷
তারপরে গত বুধবার নয়াদিল্লিতে থাকা বাংলাদেশের হাই কমিশনারকে বিদেশ মন্ত্রকের দফতরে ডেকে পাঠানো হয়৷ এদিন এই বিষয়ের প্রেক্ষিতে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে হোসেইন বলেন, ‘‘এটা তো হয়েই থাকে৷ এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আমাদের (ভারত- বাংলাদেশ) সম্পর্ক নতুন কোনও অধ্যায়ে প্রবেশ করছে কি না৷ এই মুহূর্তে এটা বলা কঠিন৷ আমাদের বাস্তবটা স্বীকার করতেই হবে৷’’
বর্তমান অন্তবর্তী সরকার বাংলাদেশের দায়িত্বগ্রহণের পর থেকেই ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কে সমস্যা তৈরি হয়েছে৷ হোসেইন বলেন, ‘‘আমরা জানি একটা সমস্যা রয়েছে৷ আগেও ছিল, যবে থেকে নতুন অন্তর্বর্তী সরকার এসেছে৷ এখন আমাদের সম্পর্ক কী ভাবে আগের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া যায় তা নিয়ে দু’পক্ষকেই আলোচনা করতে হবে৷’’
