গত বছর ফ্রান্স থেকে ভারতে আসার সময় রাফাল যুদ্ধবিমানগুলোতে মাঝ আকাশে জ্বালানি ভরে দেয় আমিরাতের বিমানবাহিনীর ট্যাঙ্কার বিমান। ফলে দুই দেশের কৌশলগত ও সামরিক সম্পর্ক অনেকটা মজবুত হয়।ভারতীয় বিমানবাহিনীর সবচেয়ে বড় ভরসা। সবচেয়ে বেশি সংখ্যক স্কোয়াড্রন। একই সঙ্গে একাধিক মিশন চালাতে দক্ষ। দেশের গর্ব, শত্রুদের দুঃস্বপ্ন। নাম সুখোই -৩০ এমকেআই। রাফাল যুদ্ধবিমান ভারতীয় বিমান বাহিনীর হাতে আসার আগে এই সুখোই ছিল সবচেয়ে আধুনিক।
advertisement
রাশিয়া থেকে কেনার পর ভারত বেঙ্গালুরুর হ্যালের হাত ধরে বিমানের ভারতীয় সংস্করণ নিজেরাই তৈরি করে আসছে গত কয়েক বছর ধরে। নিমেষের মধ্যে যেমন আকাশ থেকে মাটিতে শত্রু শিবির গুঁড়িয়ে দিতে পারে,তেমনই আকাশে শত্রু বিমানের সঙ্গে মোকাবিলাতেও জুড়ি মেলা ভার এই যুদ্ধবিমানের। রকেট, মিসাইল, বোম্ব বহন করা ছাড়াও শক্তিশালী জিপিএস এবং রাডার লাগানো রয়েছে এই বিমানে।
ভারতীয় বিমান বাহিনীর প্রয়োজন অনুযায়ী বানানো হয়েছে এই বিমান। যেকোনও মিশন হোক, সুখোই -৩০ একশো শতাংশ সফল হয়।
কয়েকদিন আগে ভারতীয় বিমানবাহিনী আবার আপগ্রেড করেছে বিমানটিতে। একইসঙ্গে চার বা তার বেশি টার্গেট লক্ষ্য করে এখন হামলা চালাতে পারে এই বিমান। রাফাল এবং সুখোই -৩০ বিমানের কম্বিনেশন গড়ে তোলাই লক্ষ ভারতীয় বিমানবাহিনীর। চিন এবং পাকিস্তানকে এর ফলে কড়া বার্তা পাঠানো যাবে মনে করছে সমর বিশেষজ্ঞরা।