পরিষ্কার রাখার উপায়-
· ব্যবহার করা যেতে পারে যে কোনও রকমের ডিটারজেন্ট। দাগ তোলার জন্য কোনও আলাদা রকমের প্রোডাক্টও বেছে নেওয়া যেতে পারে।
· প্রথমে বালিশের কভারে কোথায় কোথায় দাগ লেগে আছে সেটা দেখে নিতে হবে। তারপর সেখানে দাগ তোলার আলাদা যে ডিটারজেন্ট ব্যবহার করা যায় সেটা লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে দিতে হবে।
advertisement
আরও পড়ুন- করোনাকে হারিয়েছেন? ফুসফুস নিয়ে আর অবহেলা নয়, এই ভুলগুলি এড়াতে সতর্ক হন এখনই
· এরপর সেটাকে ধুয়ে ফেলতে হবে ওয়াশিং মেশিন বা হাতে। ওয়াশিং মেশিনে কাচতে গেলে মোটামুটি দু'টো বা তিনটে কভার একসঙ্গে দিলে সুবিধা হবে, সময়ও বাঁচবে।
· এর সঙ্গে দিতে হবে অল্প একটু ডিটারজেন্ট পাউডারও। তাতে আরও বেশি ভালো পরিষ্কার হবে।
· পারলে একটু উষ্ণ গরম জলে পরিষ্কার করা যেতে পারে। তাতে লাভ বেশি।
· ধোয়া হয়ে গেলে তা ড্রায়ারে দিয়ে দিতে হবে বা রোদেও শুকিয়ে নেওয়া যেতে পারে।
· এর পর সেটাকে আবার ড্রাই করতে হবে লো বা মিডিয়াম হিটে ফাইবারফিলের (Fibrefill) দ্বারা।
· এর পরেও আবার দেখতে হবে যে তার মধ্যে ভেজা ভাব আছে কি না। থাকলে আবার ৩০ মিনিট রেখে শুকিয়ে নিতে হবে।
· এরপর সেগুলিকে বালিশে পরিয়ে ভালো করে সমস্ত হাওয়া বের করে নিতে হবে কভার আর বালিশের মাঝখান থেকে।
আরও পড়ুন- বিপজ্জনক রূপ নিচ্ছে দেশের নদীর জল, কারণ ওষুধের উৎপাদন! কী ঘটছে জানুন...
এই ক'টি নিয়ম পালন করলেই বালিশ ভালো থাকবে। রোজকার জীবনে বালিশ পরিষ্কার রাখার গুরুত্ব আমরা অনেকেই বুঝি না। সেই কারণে দীর্ঘদিনের নোংরা বালিশ থেকে হয় স্কিন প্রবলেম। স্কাল্পে খুসকির পরিমাণ বাড়তে পারে। তাই পরিষ্কার বালিশ মানেই যে শান্তির ঘুম- এটা এবারে খেয়াল রাখতে হবে!