ফাঁসির নির্দেশে আন্তর্জাতিক স্থগিতাদেশ। তাই কূটনৈতিক যুদ্ধে অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছে নয়াদিল্লি। এবার ইসলামাবাদের উপর কূটনৈতিক চাপ আরও বাড়ানোর কৌশল নিল নয়াদিল্লি।
কুলভূষণের ফাঁসি নিয়ে মুখোমুখি সওয়াল-জবাবের পথে নয়াদিল্লি ও ইসলামাবাদ। লক্ষ্য, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কুলভূষণকে ভারতে ফেরানো।
এদিনই ভারতের আন্তর্জাতিক আদালতের যাওয়া নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিয়েছে পাকিস্তান। পাক প্রতিরক্ষা মন্ত্রী খোয়াজা মহম্মদ আসিফের দাবি, মূল বিষয় থেকে নজর ঘোরানোর জন্যই একাজ করেছে নয়াদিল্লি। আন্তর্জাতিক আদালত তাদের সীমা ছাড়াচ্ছে বলেও অভিযোগ পাক প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর। আন্তর্জাতিক আদালতের তরফে প্রকাশ করা নথিতে বলা হয়েছে
advertisement
- কুলভূষণের ফাঁসির আদেশ ভেঙেছে আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক সম্পর্কের নিয়ম
- এই নিয়ম তৈরি হয়েছিল ভিয়েনা কনভেনশনে
- এভাবে একজন ভারতীয় নাগরিককে ফাঁসি দিতে পারে না পাকিস্তান
কুলভূষণকে আইনি সাহায্য দিতে চেয়েছিল নয়াদিল্লি। পাকিস্তান কোনও রকম সহায়তা করেনি। তাই ইসলামাবাদের অসহযোগিতায় একরকম বাধ্য হয়েই আন্তর্জাতিক আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে নয়াদিল্লি।
আন্তর্জাতিক আদালতে ভারতের হয়ে সওয়াল করছেন আইনজীবী হরিশ সালভে। ফাঁসির স্থগিতাদেশের খবরে আশার আলো দেখছে কূলভূষণের পরিবার। এবার কুলভূষণকে দেশে ফিরেয়ে আনার জন্য আরও মজবুত কূটনৈতিক লড়াইয়ের তোড়জোর শুরু করেছে নয়াদিল্লি।