গুয়াহাটি হাই কোর্টের বিচারপতি অজিত বড়ঠাকুর বিটেক-এর ওই পড়ুয়ার জামিনের আবেদন শোনার পর বলেন, “প্রাথমিক তদন্ত ও প্রমাণের ভিত্তিতে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে মামলা দাঁড়াচ্ছে। তদন্ত সম্পূর্ণ হয়েছে। কিন্তু অভিযোগকারিণী এবং অভিযুক্ত দুজনই মেধাবী। আইআইটি গুয়াহাটিতে (IIT Guwahati) টেকনিক্যাল কোর্স করছেন। তাঁরা রাজ্যের ভবিষ্যতের সম্পদ। তাই চার্জ গঠন হয়ে যাওয়ার পর অভিযুক্তকে আটকে রাখার প্রয়োজন নাও হতে পারে।”
advertisement
প্রসঙ্গত, গত ১৩ আগস্ট আদালত এহেন রায় দেয়। তাতে জানানো হয়েছে, অভিযুক্ত ও নির্যাতিতা দুজনেরই বয়স ১৯ থেকে ২১ বছরের মধ্যে। দুজনই দুই ভিনরাজ্যের বাসিন্দা। গত ২৮ মার্চ সহপাঠিনীকে শারীরিক নির্যাতন করার অভিযোগ ওঠে। পরদিন নির্যাতিতাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অভিযোগ পেয়ে ৩ এপ্রিল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
অভিযুক্তর জামিনের আবেদনের শুনানি চলাকালীন হাই কোর্টের বিচারপতি বলেন, “সাক্ষ্য ও প্রমাণের তালিকা খতিয়ে দেখেছে আদালত। তারপর এটা বলাই যায় য়ে অভিযুক্ত জামিনে ছাড়া পেলে সরাসরি বা পরোক্ষভাবে প্রমাণ নষ্ট বা সাক্ষ্যদের প্রভাবিত করতে পারবেন না।”