বিয়ের হচ্ছিল জীনাভাই রাঠৌরের মেয়ে হেতালের। পাত্র ছিলেন নারি গ্রামের বাসিন্দা রানাভাই আলগোতারের ছেলে বিশাল। বিয়ের মণ্ডপে ভিড় করে ছিলেন অতিথি অভ্যাগতরা। গানবাজনার মধ্যেই চলছিল বিয়ের প্রক্রিয়া। বিয়ের রীতি রেওয়াজ পালনের সময়েই আচমকা ছন্দপতন। ছাদনাতলাতেই অচৈতন্য হয়ে পড়ে যান হেতাল। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন৷ তাঁদের ধারণা, হেতালের মৃত্যুর কারণ হৃদরোগ৷
advertisement
আরও পড়ুন : ৫১২ কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করে লাভ মাত্র ২ টাকা ৪৯ পয়সা! কৃষকের মাথায় হাত
বিয়ের মাঝপথে আচমকা এই ঘটনায় কনের বাড়ির লোকজন শোকে মুহ্যমান হয়ে পড়েন। তখনও কন্যাসম্প্রদান বাকি। আত্মীয় পরিজনরা ঠিক করেন, বিয়ে অসম্পূর্ণ থেকে যেতে পারে না। তাঁদের কথায় হেতালের বোনের সঙ্গে বিশালের বিয়ে ঠিক হয়। সেইমতো হেতালের নিথর দেহ রাখা হয় হিমঘরে। তাঁর ছোটবোনের সঙ্গে বিয়ে হয় বিশালের। দিদির পরিবর্তে ছোট বোনকে নববধূ রূপে বাড়িতে নিয়ে আসেন এই যুবক৷ তাঁর পরিবারকে শূন্য হাতে ও ভগ্ন মনে ফিরতে দিতে চাননি হেতালের পরিবার৷