সেই পরিস্থিতিকে আবারও মনে করিয়ে দিয়ে গেল গোয়া। সেখানে পানাজির এক হোটেল মালিকের ছেলে এক ডিস্লেকসিক শিশুকে ধর্ষণ করল। শিশুর বয়স মাত্র ১৩। বরুণ নায়ার নামে ওই ধর্ষককে ইতিমধ্যে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। রবিবার এই ঘটনার পর থেকে একেবারে নাড়াচাড়া পড়ে গিয়েছে গোয়ায়। গত ১৭ অগাস্ট ওই ডিস্লেকসিক শিশুটিকে একটি নির্জন স্থানে নিয়ে যায় ধর্ষক বরুণ। তারপর সেখানে ধর্ষণ করে, শারীরিক ভাবে অত্যাচার করে। এরপর শিশুটি সেই ঘটনাটি জানায় তাঁর মা বাবাকে। তারপর মা বাবা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তারপরই পুলিশ দ্রুত ব্যবস্থা নেয়। রবিবার সন্ধ্যের মধ্যে গ্রেফতার করা হয় হোটেল মালিকের ছেলে বরুণকে। গোয়া শিশু আইন ও একাধিক ধারায় তার বিরুদ্ধে মামলা রুজু করেছে পুলিশ। আপাতত ঘটনার প্রমাণ সংগ্রহে চলছে তদন্ত। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, গোয়ার মতো শহর, যেখানে সভ্যতা এত আধুনিক, যেখানে দেশ বিদেশের মানুষের যাতায়াত লেগেই থাকে, সেখানে নারী নিরাপত্তার এই অবস্থা কেন হবে? কেন ওইটুকু রাজ্যেও পুলিশ নারীদের নিরাপত্তা দিতে পারবে না?
advertisement