এর মধ্যে যে ছাত্রটি মূল পান্ডা সে দীর্ঘদিন ধরেই ছাত্রীটির প্রতি আসক্ত ছিল ৷ নানাভাবে সে মেয়েটিকে পাওয়ার চেষ্টা করছিল ৷ কিন্তু মেয়েটি কোনও সময়েই তাঁকে পাত্তা দেয়নি ৷ এরপরেই সেই অভিযুক্ত ছাত্রটি এই ছক কষে৷ যেখানে সে তাঁর বন্ধুদের নিয়ে মেয়েটিকে ধর্ষণ করবে ঠিক করে ৷ মূল অভিযুক্তের সঙ্গে যাঁরা ছিল তার তিনজনেই মাইনর ৷
advertisement
মেয়েটিকে নিগ্রহের আগে তাঁরা সকলে মোবাইল ফোনে পর্ণগ্রাফি দেখেছিল ৷ অথচ স্কুলে মোবাইল ব্যবহারে কড়া নিষেধাজ্ঞা রয়েছে ৷ ছাত্রছাত্রীরা শুধুমাত্র রবিবার মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারে তাও মাত্র ২ ঘন্টার জন্য ৷ সেখানে কী করে অভিযুক্ত ছাত্ররা এরকম অবাধ মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারল তা নিয়েই পুলিশ প্রশ্ন তুলেছে ৷
আরও পড়ুন - শিক্ষকরা নিজেদের ডিউটি-র মাত্র ১৯.১% সময়ে পড়ুয়াদের পড়ান, বাকি সময়ে কী করেন জানলে চমকাবেন
এদিকে ধর্ষিতা ছাত্রীকে বিভিন্ন রকম ঘরোয়া টোটকা ও ওষুধ প্রয়োগ করা হয়েছিল ৷ তার জেরেই মেডিক্যাল পরীক্ষায় জানা গেছে অন্তঃস্তত্ত্বা নয় ছাত্রীটি ৷ প্রাথমিক ভাবে স্কুলে কেয়ারটেকারের স্ত্রী তাঁকে কোনও একটা পানীয় খাইয়েছিল যাতে সে কোনওভাবে গর্ভবতী না হয়ে পরে৷ এছাড়াও চিকিৎসকরদের দেওয়া ওষুধও খাওয়ানো হয় তাঁকে ৷