“BA.2.10 এবং BA.2.12 হল BA.2 শনাক্ত হওয়া সাব ভ্যারিয়েন্ট এবং অনেক পুরনো BA.2 সিক্যুয়েন্সগুলিকে এই নতুন সাব ভ্যারিয়েন্টের অধীনে আবার শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে৷ এখনও পর্যন্ত এই সাব ভ্যারিয়েন্টগুলি রোগের বর্ধিত তীব্রতার সঙ্গে সম্পর্কিত কী না তা জানা যায়নি,” বলা হয়েছে বুলেটিনে।
আরও পড়ুন- "ভারতে ইন্টারনেট ডেটা প্যাকের খরচ এত কম যে অবাক হয়ে যায় অন্য দেশ": বার্লিনে মোদি
advertisement
INSACOG বুলেটিন জানিয়েছে, ৪২৬৬ টি আলফা ভ্যারিয়েন্ট, ২২০ বিটা, ৩ টে গামা, ৪৩৯২৮ ডেল্টা, B.1.617 এবং B.1.6217.3503. AY সিরিজের ৫৬০৭ টি, ৪৫৩৫৯ টি Omicron, এবং 1 টি XE ভ্যারিয়েন্টের মোট ১১৯,৮৩৪ টি নমুনার সিকোয়েন্স করা হয়েছে। তবে, স্বস্তিতে বিষয় হল এখনও পর্যন্ত ভারত জুড়ে XE ক্লাস্টারের কোনও রিপোর্ট নেই।
বেশ কয়েকটি Omicron সাব ভ্যারিয়েন্ট এবং রিকম্বিন্যান্ট XE ভ্যারিয়েন্টের উপস্থিতি সত্ত্বেও, ভারতে নতুন কোভিড সংক্রমণের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম। বেশিরভাগ রাজ্যেই প্রতি সপ্তাহে ১,০০০ এরও কম নতুন সংক্রমণের খবর মিলছে। টিকা এবং পূর্ববর্তী সংক্রমণের ফলে তৈরি হওয়া অনাক্রম্যতা এক্ষেত্রে প্রধান প্রতিবন্ধক হিসাবে কাজ করছে, জানান বিশেষজ্ঞরা।
সোমবার ভারতে ৩,১৫৭ টি নতুন কোভিড-১৯ সংক্রমণের খবর মিলেছে, যা আগের দিনের ৩,৩২৪ টি সংক্রমণের থেকে কম, জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। “কোভিড সংক্রমণের সংখ্যা বেশিই তাই এমনটা বলা যায় না যে এটা ছড়াচ্ছে না, তবে সৌভাগ্যবশত বেশিরভাগই খুব মৃদু,” আইএএনএসকে বলেন নয়ডার ফোর্টিস হাসপাতালের পালমোনোলজি অ্যান্ড ক্রিটিক্যাল কেয়ারের ডিরেক্টর এবং এইচওডি ডঃ মৃণাল সরকার।
আরও পড়ুন- অটোর মাথায় সবুজ বাগান! হাঁসফাঁস গরমে যাত্রীদের মাথা ঠান্ডা রাখছে এই গ্রিন অটো
“ভারতে ব্যাপক টিকাকরণের ফলে এবং আগের সংক্রমণের (দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ঢেউ) থেকে পাওয়া অনাক্রম্যতার জেরে নতুন সংক্রমণ এবং গুরুতর রোগ কমছে,” বলেন তিনি।