এমনকি রোগ ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে অসমের পক্ষ থেকে সেটাও বলা হল। অসম পুলিশের আইজি অনুরাগ আগরওয়াল, কাছাড়ের ডিআইজি দেবচার্য মুখোপাধ্যায়, কাছাড়ের পুলিশ সুপার কে নিম্বলকর এবং ধোলাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্তা শাহাবুদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে। ভায়ারংটে থানায় একজন পরিদর্শকের অভিযোগে নিবন্ধিত এফআইআর-এ বলা হয়েছে অসম পুলিশ তাঁবু, এবং বিভিন্ন যন্ত্রপাতি নিয়ে সেখানে উপস্থিত হয়েছিল শুধু গায়ের জোরে মিজোরামের জায়গা দখল করবে বলে।
advertisement
অসম পুলিশের বিরুদ্ধে নিরীহ মানুষদের লাঠিচার্জ এবং গুলি চালিয়ে ভয় দেখানোর অভিযোগ করেছে মিজোরাম। অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা ও মিজোরামের জোরামথাঙ্গা দুজনেই জানিয়েছেন এই পরিস্থিতি বজায় থাকুক তারা চান না। তবে গুলি চালানোর ব্যাপারে মিজোরামের অভিযোগ খন্ডন করেছে অসম।এদিকে শুক্রবার সকালেই নিজের রাজ্যের বাসিন্দাদের মিজোরাম যাতায়াতের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল অসম সরকার। শুক্রবার একটি নির্দেশিকায় এমনটাই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল সরকারের পক্ষ থেকে।তবে পরে এই সিধান্ত ফিরিয়ে নেয় অসম ।
অসম ও মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তাঁদের সমস্যার সমাধান করতে বলেছিলেন। সূত্রের খবর, উভয় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা ও জোরামথাঙ্গা তাঁকে আশ্বাস দিয়েছিলেন। আপাতত দুই রাজ্যের মধ্যেই দোষারোপের পালা চলছে। মিজোরামের তিনটি জেলার সঙ্গে মোট ১৬৪ কিলোমিটার সীমানা রয়েছে অসমের। কেন্দ্রীয় সরকার দুই রাজ্যের সিনিয়র পুলিশ কর্তাদের সঙ্গে কথা বলবে।