নভেম্বরের দিল্লি বিস্ফোরণের পরই দিল্লির নিরাপত্তায় বিশেষ জোর দিয়েছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহের একের পর এক ইভেন্ট নজরদারি বাড়িয়েছে আরও কয়েক গুণ। আজ সন্ধ্যাতেই দিল্লিতে আসছেন রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন। আগামীকাল রাত পর্যন্ত রাজধানীতে একাধিক অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। আর তারপরই বাবরি মসজিদ ধ্বংস বার্ষিকী। একাধিক সংগঠনের তরফে বাবরি মসজিদ ধ্বংস বার্ষিকী পালনের ঘোষণা করা হয়েছে।
advertisement
এই পরিস্থিতিতে দিল্লির নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে তৎপর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। ইতিমধ্যেই সব রকম ড্রোনের ওড়া বন্ধ করা হয়েছে। পুতিন যেখানে যেখানে যাবেন এবং যে হোটেলে রাশিয়ান ডেলিগেটসরা থাকবেন, সেই সব জায়গা স্যানিটাইজ করা হয়েছে। নামানো হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ বাহিনী। সাদা পোশাকে বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে রাখা হয়েছে পুলিশদের।
হাই রাইজ বিল্ডিংয়ের উপর বাড়তি নজরদারি করা হয়েছে। নিয়মিত সব ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে দিল্লি পুলিশ। ফরিদাবাদ মডেলের কোন-ও সূত্র এখনও এনআইএ-সহ নিরাপত্তা এজেন্সির নজর এড়িয়ে গিয়েছে কিনা সেটাও বারবার খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সাধারণ মানুষের সহযোগীতাও চাওয়া হচ্ছে পুলিশের তরফে। সন্দেহজনক কিছু দেখলেই যাতে পুলিশের নজরে আনা হয়, সেটা বলা হচ্ছে।
