আরও পড়ুন: ক্রীড়াক্ষেত্রে উন্নয়নে অগ্রাধিকার দিচ্ছে সরকার, জানালেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী
এরপরেই তাঁর পোস্ট করা ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে ওঠে। তাঁকে কার্যত উপদেশের সুরে বলতে শোনা যায় “বাইরের খাবার কী হতে পারে কেউ জানে না। তাই ফাস্ট ফুড খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু সতর্কতা অবশ্যই নেওয়া উচিত।”
ইন্সটাগ্রামে তিনি পোস্টে লেখেন, “মুম্বইতে এই দোকানটি অবস্থিত। একটি বার্গার অর্ডার দিয়েছিলাম। এই ডাবল প্যাটি ভেজি বার্গারের ভিতর আমি মরা পোকা পেয়েছি।”
তিনি আরও লেখেন, “এইসব নামী দামী ব্র্যান্ডগুলো জনগণের স্বাস্থ্য নিয়ে রীতিমতো খেলা করছে। আমি অর্ধেক বার্গার খেয়ে নিয়েছি তাই আমি এই সংস্থার কাছ থেকে নিঃশর্ত ক্ষমাপ্রার্থনা আশা করছি।
ফাস্ট ফুডে এই ধরনের ঘটনা আগেও ঘটেছে। ২০১৪ সালের জুলাইতে এমনই আরও এক বহুজাতিক ফাস্ট ফুড সংস্থার খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন নয়ডার বাসিন্দা সন্দীপ সাক্সেনা। তিনিও বার্গারের মধ্যে থেকে মরা পোকা পান।
পরবর্তীতে তিনি আইনেরও শরণাপন্ন হন এবং ওই বহুজাতিক সংস্থাকে মোটা অঙ্কের জরিমানা গুনতে হয়।
তবু, ক্রেতাদের প্রতি অবহেলার এই চিত্র কিছুতেই যেন বদলাচ্ছে না।