ইন্ডিয়া টুডে-তে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, দাউদের বোন হাসিনা পার্কারের ছেলেই জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ-র সামনে এ কথা স্বীকার করেছেন। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসেই এনআইএ-এর হাতে এই তথ্য় এসেছে বলে খবর।
আরও পড়ুন: তিন যুদ্ধে শিক্ষা পেয়েছে পাকিস্তান! স্বীকার করে মোদির সঙ্গে আলোচনায় বসার আর্জি শরিফের
advertisement
জানা গিয়েছে, দাউদের দ্বিতীয় স্ত্রীও একজন পাকিস্তানি। পাকিস্তানে দাউদ নিজের ঠিকানা বদল করেছেন বলেও খবর। পাকিস্তান সেনা এবং গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই নিরাপত্তার কারণে দাউদের এই ঠিকানা বদলে সাহায্য় করেছে বলে খবর। করাচিতেই অন্য় একটি জায়গায় দাউদকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
তবে হাসিনা পার্কারের ছেলে আলি শাহের দাবি অনুযায়ী, দাউদ এবং তাঁর প্রথম স্ত্রীর এখনও বিচ্ছেদ হয়নি।
আরও পড়ুন: চার মাসে ২৪ লক্ষের বিল! দিল্লির পাঁচ তারা হোটেলকে বোকা বানিয়ে চম্পট প্রতারকের
দাউদের সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে দেশের বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়েছিল এনআইএ। অনেককে গ্রেফতারও করা হয়েছে। এই সংক্রান্ত মামলায় আদালতে চার্জশিটও জমা দিয়েছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা।
আলি শাহের দাবি অনুযায়ী, প্রথম স্ত্রী মেহজবিনের উপর থেকে বিভিন্ন তদন্তকারী সংস্থার নজর সরানোর উদ্দেশ্য়েই দ্বিতীয় বিয়ে করে থাকতে পারেন দাউদ। আলি শাহ এনআইএ-র কাছে দাবি করেছেন, ২০২২ সালের জুলাই মাসে দুবাইয়ে তাঁর সঙ্গে দাউদের প্রথম স্ত্রী মেহজবিনের দেখা হয়। তখনই মেহজবিন তাঁকে দাউদের দ্বিতীয় বিয়ের কথা জানান। আলি শেখের বয়ান অনুযায়ী, এখনও হোয়াটসঅ্য়াপ কলের মাধ্য়মেই ভারতে দাউদের আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন মেহজবিন শেখ। আলি শাহই এনআইএ-কে জানিয়েছেন, এখনও করাচিতেই থাকেন দাউদ।