প্রেম বলেছেন, ‘‘আমার বাবা মা স্কুলে যেতে পারেননি ৷ এই বৃত্তি লাভ করে বিদেশে পড়তে যাওয়ার সুযোগ আমার কাছে স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতো ৷’’ তাঁর বক্তব্যে প্রেম কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন ‘দ্য ডেক্সটারিটি গ্লোবাল’ সংস্থার প্রতিও ৷ বিহারের মহাদলিত সম্প্রদায়ের শিশু ও কিশোরদের জন্য সংস্থার কাজ প্রশংসনীয় বলে উল্লেখ করেছেন তিনি ৷ সংস্থার জন্যই তিনি এই জায়গায় পৌঁছতে পেরেছেন বলে মনে করেন প্রেম ৷
advertisement
আরও পড়ুন : সেলসম্যান থেকে কোটিপতি! অরুণ স্যামুয়েলের গল্প হার মানাবে সিনেমাকেও
সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, এই আড়াই কোটি অঙ্কের বৃত্তির মধ্যে আছে প্রেমের থাকার খরচ, পড়ার খরচ, স্বাস্থ্যবিমা, বইপত্র এবং বেড়ানোর খরচ ৷ প্রেমের কৃতিত্ব অনেক বেশি উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে কারণ সারা বিশ্বে মাত্র ৬ জনকে এই ‘ডায়ার ফেলোশিপ’-এর জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে লাফায়েত কলেজের তরফে ৷ অধীত বিষয়ের উপর প্রগাঢ় দখল এবং পৃথিবীর কঠিনতম সমস্যা সামাধানে পড়ুয়াদের পারদর্শিতাই এই বৃত্তি লাভের অন্যতম যোগ্যতা ৷
আরও পড়ুন : স্বামীর সঙ্গে গোয়ায় ঢেউয়ের সঙ্গে একাত্ম নববিবাহিত আইএএস আধিকারিক টিনা
আরও পড়ুন : নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬, মেঘ ভাঙা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত অমরনাথে জারি উদ্ধারপর্ব
‘দ্য ডেক্সটারিটি গ্লোবাল’-এর প্রধান শরদ সাগর জানিয়েছেন গোনপুরা গ্রামের ছেলে প্রেমের বাবা পেশায় একজন দিনমজুর ৷ দেশের মধ্যে সম্ভবত প্রেমই প্রথম এই বৃত্তি পেয়ে লাফায়েত রলেজে উচ্চশিক্ষার জন্য যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন শরদ ৷