সংস্থার তরফে একটি বিবৃতি জারি করে নীতা আম্বানি জানান, ‘‘ওড়িশার ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় যাঁরা তাঁদের প্রিয়জনকে হারিয়েছেন, তাঁদের প্রতি আমাদের সমবেদনা জানাই৷ ঠিক যে মুহূর্তে আমরা এই দুর্ঘটনা সম্পর্কে জানতে পারি, সেই মুহূর্তেই আমাদের উদ্ধারকারী দল সেখানে পৌঁছয় এবং আহতদের উদ্ধার করতে ও হাসপাতালে পাঠাতে সাহায্য করতে শুরু করে৷’’
advertisement
নীতা আম্বানি বলেন, ‘‘নিহত এবং আহতদের পরিবারের সদস্যদের কষ্ট তো আমরা কমিয়ে দিতে পারব না, কিন্তু, তাঁরা যাতে আবার জীবনের মূলস্রোতে ফিরে আসতে পারেন, সেই বিষয়ে সম্পূর্ণ সাহায্য করব আমরা৷ আমাদের সংগঠনের তরফে এ বিষয়ে ১০ দফা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে৷’’
জানা গিয়েছে, অ্যাম্বুল্যান্সে বিনামূল্যে জ্বালানি সরবরাহ থেকে শুরু করে, রেশন সামগ্রী-ওষুধপত্র সরবরাহ, মৃতদের পরিবারের সদস্যদের প্রয়োজনে অর্থ উপার্জনের ব্যবস্থা করা, যাঁদের এই দুর্ঘটনায় অঙ্গহানি হয়েছে, তাঁদের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম যেমন, হুইলচেয়ার দিয়ে সহায়তা করার মতো বিষয় রিলায়েন্স ফাউন্ডেশনের এই ১০ দফা কর্মসূচিতে রয়েছে৷