তাঁর পোস্ট অনুযায়ী, চামোলি জেলার বাসকেদার তেহশিলের বারেথ দুঙ্গার টক এলাকার রুদ্রপ্রয়াগ ও দেবল এলাকায় এই বিপর্যয় নেমে এসেছে৷
পাশাপাশি, ধামি এ-ও জানিয়েছেন যে, দুর্ঘটনাস্থলে উদ্ধারকাজ শুরু হয়েছে৷ পাঠানো হয়েছে ত্রাণ৷ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বিপর্যয় সচবি এবং সংশ্লিষ্ট জেলার প্রশাসককে৷
আরও পড়ুন: ‘বাঙালি হেনস্থা’ থেকে SIR! পুজোর আগে, বসতে চলেছে ৩ দিনের বিশেষ অধিবেশন
advertisement
বাসুকেদারের বারেথ তালজামান এলাকার মেঘভাঙা বৃষ্টির ভিডিও ইতিমধ্যেই এসেছে সামনে৷ ধামি তাংর পোস্টে জানিয়েছেন, ‘রুদ্রপ্রয়াগ জেলার বাসকেদার তেহশিলের বারেথ দুঙ্গার টক এলাকা ও চামোলি জেলা থেকে খারাপ খবর এসেছে৷ কাদামাটির স্রোত নেমে আসায় তাতে বেশ কিছু পরিবার আটকে পড়েছে বলে জানা গিয়েছে৷’
তিনি লিখেছেন, ‘স্থানীয় প্রশাসন সেখানে ত্রাণ ও উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে৷ আমি স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে টানা যোগাযোগ রাখছি৷ আমি বাবা কেদারের কাছে সকলের সুস্থতা কামনা করি৷’
চামোলি জেলার শাসরক সন্দীপ তিওয়ারি জানিয়েছেন, মেঘভাঙা বৃষ্টির ঘটনায় ২ জন নিখোঁজ, বহু প্রাণীও মাটির নীচে চাপা পড়ে গিয়েছে৷ ভারী বৃষ্টির কারণে এলাকার বহু রাস্তা বন্ধ বলেও জানিয়েছেন তিনি৷
এই বছর বর্ষা শুরু হওয়ার পর থেকে উত্তরাখণ্ডের একাধিক জেলায় ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে মেঘ ভাঙা এবং হড়পা বানের খবর পাওয়া গেছে।
গত ২২ আগস্ট উত্তরাখণ্ডের ধরালি গ্রামে প্রায় ২৫০ জন মাটির নীচে চাপা পড়ে মারা গিয়েছিল৷