গতকাল ৮ নভেম্বর ঘটেছে এই ঘটনা৷ ওইদিনই গুরুগ্রামের সেক্টর ৪৮-এ গুলি চালানোর খবর পায় পুলিশ৷ পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই আহত কিশোরকে পার্শবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যায় ওই কিশোরের পরিবার৷
advertisement
প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, তিন ছাত্রের মধ্যে পূর্বের একটি ঝামেলা থেকেই ঘটেছে এই গুলি চালানোর ঘটনা৷ তিনজন কিশোরই যদুবংশী স্কুলে পড়ে, যা আবাসিক কমপ্লেক্সের কাছাকাছি অবস্থিত। আহত ছাত্রের মায়ের অভিযোগ, প্রধান অভিযুক্ত, যে কিশোর আক্রমণ করতে বাবার বন্দুক ব্যবহার করে, সেই নাকি আহত কিশোরকে ফোন করে দেখা করতে বলেছিল।
আহত কিশোরের মায়ের অভিযোগ, কিশোর প্রথমে যেতে চায় নি৷ বারবার অনুরোধের পরে রাজি হয়েছিল। এমনকী অভিযুক্ত আহতের বাড়ি পর্যন্ত তাকে তুলে নিতে যায়৷
ঘটনায় একটি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন, পাঁচটি কার্তুজ এবং একটি খালি কার্তুজও উদ্ধার করেছে পুলিশ৷ অভিযুক্তের বাসস্থানের একটি ঘরে একটি বাক্সের ভিতরে আরেকটি ম্যাগাজিন এবং ৬৫টি জীবন্ত কার্তুজ পাওয়া গিয়েছে৷
ঘটনায় গুরুগ্রাম পুলিশ পিআরও-এর জারি করা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘‘“ভুক্তভোগী চিকিৎসাধীন এবং গুরুতর অবস্থায় রয়েছে। পুলিশ দল আইন অনুযায়ী আরও ব্যবস্থা নিচ্ছে। তদন্ত চলছে’’৷
