সূত্রের খবর, এখনও তিনি সাসপেনশনেই রয়েছেন। তাঁকে বেঙ্গালুরুতে সিআইএসএফ-এর একটি রিজার্ভ ব্যাটেলিয়নে বদলি করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্তও চলছে বলে জানা যায়। যে কারণে পুরোদমে কাজে ফেরা এখনই তাঁর পক্ষে সম্ভব নয়।
আরও পড়ুন- ভিড়ে পদপিষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা! আতঙ্ক নয়, দুর্ঘটনা এড়াতে কী করবেন?
লোকসভা নির্বাচনে হিমাচলের মান্ডি থেকে জয়লাভ করে খুশি মনে দিল্লি ফিরছিলেন কঙ্গনা। গত ৬ জুন চন্ডীগড় বিমানবন্দরে সিকিউরিটি চেকিংইয়ের পরই সেই ঘটনা ঘটে। কঙ্গনার অভিযোগ, তাঁকে চড় মেরেছেন এক মহিলা জওয়ান। অভিযুক্ত কুলবিন্দরকে এর পরই হেফাজতে নেয় সিআইএসএফ।
advertisement
যদিও কঙ্গনাকে চড় মারার কারণ ভিডিয়ো করে ব্যখ্যাও করে দেন কুলবিন্দর। তাঁকে বলতে শোনা যায়, “কঙ্গনা বলছিলেন মহিলারা ১০০টাকার জন্য কৃষক আন্দোলনে শামিল হয়েছেন! সেই সময় আমার মাও আন্দোলনে ছিলেন।” স্পষ্টই, সংসদে কঙ্গনার মন্তব্য গায়ে লেগেছিল কৃষককন্যা কুলবিন্দরের। তাই বলে আইন নিজের হাতে নিয়ে নেবেন একজন নিরাপত্তারক্ষী হয়ে? এ নিয়েই প্রতিবাদে মুখর হয়েছিলেন কঙ্গনা সহ গেরুয়া শিবির। এর পরই চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে কুলবিন্দরকে।