তিনবারের মুখ্যমন্ত্রী ২০১৯ সালেও এই একই মামলায় তাঁর বিবৃতি রেকর্ড করেছিলেন। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে ইডি ফারুক আবদুল্লাহর সঙ্গে ১১.৮৬ কোটি টাকার তছরুপের মামলা জোড়ে। মামলাটি মূলত জম্মু ও কাশ্মীর ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের তহবিল চুরির। ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের পদাধিকারীরা সহ বিভিন্ন ব্যক্তির বিভিন্ন ব্যক্তিগত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে এই অ্যাসোশিয়েশনের টাকা পাঠানো হয়েছিল।
আরও পড়ুন- বিক্ষোভস্থলে আটক রাহুল গান্ধি! "ভারত পুলিশ রাষ্ট্র, মোদি তার রাজা," কটাক্ষ নেতার
advertisement
সমিতির পদাধিকারীদের বিরুদ্ধে সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশনের দায়ের করা একটি অভিযোগপত্রের ভিত্তিতে ইডি আর্থিক তছরুপের তদন্ত শুরু করে। সংস্থার অভিযোগ, ফারুক আবদুল্লাহ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হিসাবে তাঁর পদের ‘অপব্যবহার’ করেছেন এবং ক্রীড়া সংস্থায় নিয়োগ করেছেন যাতে বিসিসিআই-স্পন্সরড তহবিলের অর্থ পাচার করা যায়।
আরও পড়ুন- শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ, রাজ্যসভায় একসঙ্গে সাসপেন্ড সাত তৃণমূল সাংসদ
২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে, জেকেসিএর তৎকালীন কোষাধ্যক্ষ আহসান আহমেদ মির্জাকে গ্রেফতার করে তদন্তকারী সংস্থা। তাঁর বিচার চলছে। বিষয়টি নিয়ে আরও তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। কাশ্মীর উপত্যকার রাজনৈতিক দলগুলির বক্তব্য, কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলির এই জাতীয় সমন দেশের “সমস্ত বিরোধী নেতাদের কাছে পরিচিত বিষয়”। ফারুক আবদুল্লাহ জানিয়েছেন, বিধানসভা নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত বিরোধী নেতাদের নানা ঝামেলায় জুড়বে কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলি।