গঙ্গা এবং যমুনার মূর্তিগুলিকে তাদের শীতকালীন আবাস থেকে তুলে আনা হয় ফুল দিয়ে সজ্জিত অলঙ্কৃত পালকিতে। মন্দির খোলার জন্য পুরোহিতরা বৈদিক আচার শুরু করার আগেই এই মূর্তিগুলিকে পালকিতে তুলে নিয়ে আসা হয়।
আরও পড়ুন- নাইটক্লাবে রাহুল গান্ধির ভিডিও ভাইরাল! 'পার্টি টাইম রাজনীতিবিদ', কটাক্ষ বিজেপির!
এই বছর রেকর্ড সংখ্যক তীর্থযাত্রী চারধাম যাত্রায় যেতে আগ্রহী। ২০১৯ সালের পর এই প্রথম কোভিড বিধিনিষেধ ছাড়াই যাত্রা শুরু হয়েছে। যদিও মন্দির পরিদর্শনকারী তীর্থযাত্রীদের সংখ্যার উপর দৈনিক সীমা আরোপ করা হয়েছে। হিমালয়ের উপাসনালয়ে ভক্তদের সীমিত বাসস্থানের কারণে যাতে তীর্থযাত্রীদের কোনও অসুবিধার সম্মুখীন না হতে হয়, সেই কারণেই দৈনিক কতজন ভক্ত মন্দির পরিদর্শন করতে পারবেন সেই সংখ্যা নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে আগেই।
advertisement
আরও পড়ুন- অটোর মাথায় সবুজ বাগান! হাঁসফাঁস গরমে যাত্রীদের মাথা ঠান্ডা রাখছে এই গ্রিন অটো
গঙ্গোত্রী ও যমুনোত্রীর উদ্বোধনের মাধ্যমেই চারধাম যাত্রার সূচনা হল মঙ্গলবার। কেদারনাথের দরজা খোলা হবে ৬ মে এবং বদ্রীনাথের ৮ মে। গঙ্গোত্রীর জন্য তীর্থযাত্রীদের দৈনিক সংখ্যা ৭০০০, যমুনোত্রীর জন্য ৪০০০, কেদারনাথের জন্য ১২,০০০ এবং বদ্রীনাথের জন্য ১৫,০০০ জন। মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে মঙ্গলবার গঙ্গোত্রীতে গিয়েছিলেন প্রার্থনা করতে। মন্দিরের দরজার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের সাক্ষীও ছিলেন তাঁরা।