যেহেতু সামনে থেকে এই মূর্তিটিকে দেখা যাবে না, তাই একে ‘মিস্টার ইন্ডিয়া’ বলেও ডাকা হচ্ছে! এই মূর্তি তৈরির কাজ বর্তমানে শেষ পর্যায়ে রয়েছে। সব মিলিয়ে এটা তৈরি করতে লাগছে প্রায় ৬ মাসেরও বেশি সময়। আসলে চম্বল রিভার ফ্রন্টে গড়ে উঠছে ভিন্ন জগৎ। এখানকার বিশেষত্ব হল এখানে স্থাপিত স্মৃতিস্তম্ভ এবং মূর্তি। এমনটা পৃথিবীর আর কোথাও দেখা যাবে না। আর এই তালিকায় রয়েছে যোগীরাজ মুদ্রায় অদৃশ্য মূর্তি। এই মূর্তিটির বিশেষত্ব হল সামনে থেকে দেখলে মনে হবে সেটা অদৃশ্য। অথচ দুই পাশ থেকে মূর্তিটিকে দেখা যাবে।
advertisement
আরও পড়ুন: এই ছোলা মাখা খেলে গ্যাসের সমস্যা থেকে পাওয়া যায় মুক্তি!" গোয়ালিয়রের আজব কাহিনি!
ইউআইটি-র ইঞ্জিনিয়াররা জানিয়েছেন যে, যোগব্যায়ামরত এক যুবকের একটি মডেল বা মূর্তি তৈরি করা হয়েছে। যা কেবল ডান এবং বাম দিক থেকে দেখা যাবে। অথচ সামনে থেকে তা দেখা যায় না। এই মূর্তিটা স্টেনলেস স্টিলের পাত দিয়ে তৈরি করা হয়।
আরও পড়ুন: নিউইয়র্ক মডেল অডিটোরিয়াম এখন বিহারে! বিশেষত্ব জানলে চমকে যাবেন
কিন্তু এই মডেলের শৈল্পিকতা এবং বিশেষত্ব ঠিক কী? এই পাতগুলি এমন ভাবে স্থাপন করা হয়েছে, যাতে সামনের দিকে কেউ দাঁড়িয়ে থাকলে তা দেখতে পাবেন না। এই মডেলটি রংবিহীন ইস্পাতের পাত দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। আর এই পাতগুলি দেখতে গেলে ডানদিক থেকে বাম দিকে যেতে হবে। প্রায় ১৫ হাজার কেজি ওজনের এই মডেলটি প্রায় ২৫ ফুট উঁচু এবং ২৬ ফুট চওড়া। চম্বল রিভার ফ্রন্টে তৈরি এই মডেলটি গড়তে এবং স্থাপন করতে খরচ হয়েছে প্রায় এক কোটি পঁচিশ লক্ষ টাকা।