আরও পড়ুন - হাতে সময় প্রায় নেই! জানুয়ারিতেই দৈনিক সংক্রমণ পৌঁছবে ৪-৮ লক্ষে! আশঙ্কার মেঘ...
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফ থেকে একটি নির্দেশ জারি করে বলা হয়েছে, সমস্ত যাত্রী (এমনকী সেই যাত্রীরাও যাঁদের দেশে প্রবেশের পর করোনা পরীক্ষা করা হয় ও ফল নেগেটিভ আসে), তাঁদেরও সাত দিনের হোম কোয়েরন্টিনে থাকতে হবে। অষ্টম দিনের মাথায় তাঁরা একটি আরটিপিসিআর টেস্ট করাবেন, তার ফলের উপর ভিত্তি করে বাকিটুকু ঠিক করা হবে। এ ছাড়া এয়ার সুবিধা পোর্টালটিকেও কাজে লাগাতে হবে যাত্রীদের। তাঁরা দেশে প্রবেশের পর অষ্টম দিনে যে আরটিপিসিআর টেস্টটি করাচ্ছেন, তাঁর রিপোর্ট আপলোড করতে হবে এয়ার সুবিধা পোর্টালে। যদি তাঁদের রিপোর্ট নেগেটিভ আসে, তাহলে ও পরবর্তী সাতদিন তাঁরা নিজের স্বাস্থ্যের দিকে বিশেষ খেয়াল রাখবেন। এ ছাড়াও কেন্দ্রীয় সরকারের আগের নিয়মটা চলবে। যে দেশগুলিকে ঝুঁকিপূর্ণ দেশ বলে চিহ্নিত করেছিল কেন্দ্র, সেই দেশ থেকে আগতদের বাধ্যতামূলক ভাবে কোভিডের পরীক্ষা করা হবে। যদিও ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলি থেকে আগতদের আগেই নিজের করোনা পরীক্ষা সেরে রাখার উপদেশ দিচ্ছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রক।
advertisement
আরও পড়ুন: পিছিয়ে যাবে চার পুর নিগমের ভোট? আসরে BJP, গঙ্গাসাগরেও 'নিয়ন্ত্রণের' দাবি
আপাতত ভারতের তালিকায় ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসাবে ঘোষিত হয়েছে, ইউনাইটেড কিংডম, সাউথ আফ্রিকা, ইজরায়েল, হংকং, ব্রাজিল, মরিসাস ও আফ্রিকা মহাদেশের বেশ কয়েকটি দেশ। সেগুলি থেকে দেশে প্রবেশের পথে অনেকগুলি ধাপ পেরিয়ে তবে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে। শুধু ভারতই নয়, কোভিডের কারণে বিশ্বের অনেক দেশই আন্তর্জাতিক যাত্রীদের ক্ষেত্রে নানারকম বিধিনিষেধ আরোপ করেছে।