কেন্দ্রীয় সরকারের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ইউএপিএ আইনে বেআইনি যোগসাজশের অভিযোগে পিএফআই এবং তার অনুমোদিত সংগঠনগুলির উপরে এই নিষেধাজ্ঞা চাপানো হল৷
কেন্দ্রীয় সরকারের অভিযোগ, সিমি, বাংলাদেশের জেএমবি এবং আইসিস-এর মতো সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলির সঙ্গেও পিএফআই-এর যোগ পাওয়া গিয়েছে৷ বিজ্ঞপ্তিতে আরও দাবি করা হয়েছে, পিএফআই এবং তার অনুমোদিত সংগঠনগুলি এমন কার্যকলাপের সঙ্গে জড়াচ্ছে যা দেশের নিরাপত্তা, অখণ্ডতা এবং সার্বভৌমত্বের পক্ষে ঝুঁকিপূর্ণ৷ শুধু তাই নয়, জনজীবনের শান্তি এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে যা ব্যাহত করতে পারে৷
advertisement
আরও পড়ুন: একদিনের জন্য স্বস্তি পেলেন মানিক! গ্রেফতারির মতো কড়া পদক্ষেপ নয়, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে আরও বলা হয়েছে, বিভিন্ন ছোট ছোট সংগঠন তৈরি করে যুব সমাজ, ছাত্র, মহিলা, আইনজীবী সহ সমাজের দুর্বল শ্রেণির মধ্যে প্রভাব বিস্তার করে সদস্য বাড়ানো এবং সংগঠনের জন্য টাকা তোলার কাজও চালাচ্ছিল৷
পিএফআই-এর কয়েকজন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য জঙ্গি সংগঠন সিমি-র নেতা, এমনও দাবি করা হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে৷