জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে তাতে যা বয়ান দেওয়া হয়েছিল সম্প্রতি একটি আরটিআইয়ের উত্তর দিতে গিয়ে ১৮০ ডিগ্রি বয়ান বদল দেখা গেল৷ আরটিআইয়ের জবাবে বলা হয়েছে ৩ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্ভাররুম ভাঙচুর করা হয়নি ৷ সিসিটিভি অক্ষত রয়েছ, অক্ষত রয়েছে বায়োমেট্রিক সিস্টেম ৷
আরও পড়ুন - চিনের করোনা ভাইরাসে ভারতে আতঙ্ক, করোনা ভাইরাস কী, ইতিমধ্যেই আমেরিকা পৌঁছে গেল
advertisement
জানুয়ারির ৫ তারিখ বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে দায়ের করা এফআইআরে বলা হয়েছিল একদল ছাত্র সার্ভাররুম অর্থাৎ সেন্টার অফ ইনফরমেশন সিস্টেম (সিআইএস) -কাঁচের দরজা ভেঙেছিল ৷ সার্ভার ড্যামেজ করেছিল, সেটা আর যাতে কাজ করতে না পারে তা নিশ্চিত করা হয়েছিল৷ ফাইবার অপটিক্স ও বিদ্যুৎ পরিষেবাকেও ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়েছিল ৷ ঘরের বায়োমেট্রিক ব্যবস্থাও ভেঙে ফেলা হয়েছিল ৷
RTI- ফাইল হয়েছিল ‘life and liberty’ অর্থাৎ জীবন ও স্বাধীনতা ক্লজের অন্তর্গত বিভাগে ৷ সেখানেই উত্তর দিতে গিয়ে জেএনইউ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, জানুয়ারির ৩ তারিখ জেএনইউ -র সিআইএস বন্ধ ছিল বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণে ৷ আর এরই জন্যে কোনও সিসিটিভি থেকেই নিরবিচ্ছিন ভাবে ভিডিও ফুটেজ পাওয়া সম্ভব নয় ৷
জানানো হয়েছে JNU -র উত্তর বা মেন গেট থেকে যে সিসিটিভি আছে তার থেকে জানুায়রির ৫ তারিখ ৩ টে থেকে রাত ১১ টা অবধি কোনও টানা ফুটেজ নেই ৷ কারণ সেদিনই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আক্রান্ত হয়েছিল পড়ুয়া ও শিক্ষক-শিক্ষিকারা ৷ যারা এসেছিল তারা মুখ ঢেকে এসেছিল ৷
আরও দেখুন