গত ১৯ জুন ভোট হয়েছিল কেরলের নিলাম্বুর, গুজরাতের বিসাভাদর এবং কড়ি, পঞ্জাবের লুধিয়ানা পশ্চিম এবং পশ্চিমবঙ্গের কালীগঞ্জে৷ সোমবার সকাল ৮ টা থেকেই কড়া নিরাপত্তার ঘেরাটোপে শুরু হয়েছিল ভোট গণনা৷ বেলা গড়াতে গড়াতেই তার অনেকটা স্পষ্ট হয়ে যায়৷
advertisement
গুজারাতের জুনাগড় জেলার বিসাভাদর আসনটি ২০২৩ সালের ডিসেম্বর থেকেই খালি পড়েছিল৷ এই আসনে জয়ী আপ বিধায়ক ভূপেন্দ্র ভ্যায়ানি যোগ দিয়েছিলেন বিজেপিতে৷ এবারের উপ নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী করেছিল করিত পটেলকে, কংগ্রেসের প্রার্থী ছিল নিতিন রানপরিয়া৷ আপ অবশ্য প্রার্থী করেছিল গুজরাতের আপ রাজ্য সভাপতি গোপাল ইটালিয়াকে৷ ত্রিমুখী খণ্ডযুদ্ধে ১৭ হাজার ৫৫৪ ভোটে জয়ী হয়েছেন ইটালিয়া৷
পঞ্জাবের লুধিয়ানা পশ্চিমের আপ বিধায়ক গুরপ্রীত গোগি চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে প্রয়াত হন৷ তারপর থেকে শূন্য ছিল আসনটি৷ এই একটা আসনে এবারের উপ নির্বাচনে আপ, কংগ্রেস, বিজেপি ও শিরোমণি অকালি দলের সহ ১৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন৷ তবে শিকে ছিঁড়েছে প্রত্যাশা মতোই আপের সঞ্জীব আরোরার৷ ১০ হাজার ৬৩৭ ভোটে জয়ী হয়েছেন তিনি৷
এছাড়াও, গুজরাতের কড়ি বিধানসভা কেন্দ্রে ৩৯ হাজার ৪৫২ ভোটের বিরাট মার্জিনে জয়ী হয়েছেন বিজেপি প্রার্থী রাজেন্দ্র চাওদা৷ কেরলের নীলাম্বুরে হাতছাড়া হয়েছে বামেদের আসন৷ ছিনিয়ে নিয়েছেন কংগ্রেস জোট ইউডিএফ-এর প্রার্থী আর্যাদান শৌকথ৷ পেয়েছেন নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী থেকে ১১ হাজার বেশি ভোট৷ হার হয়েছে সিপিএম প্রার্থী এম স্বরাজের৷