আরও পড়ুন- ডিসেম্বরের শুরুতেই এ কী কাণ্ড দার্জিলিংয়ে! শহর জুড়ে যা চলছে…যাওয়ার আগে দেখে নিন!
লকারে ২৮ কেজি সোনা পাওয়া গিয়েছে। তল্লাশি অভিযানের প্রথম দুই দিনে তাঁর বাড়ি থেকে ২২ কেজি সোনা এবং ৩ কোটি টাকা নগদ উদ্ধার করা হয়। এরপর অন্যান্য আস্তানা থেকে আরও ২ কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন- ‘আমি নেব ওকে!’ ‘না, আমি!’ এক স্ত্রীকে নিয়ে কাড়াকাড়ি ২ স্বামীর! চক্ষু চড়কগাছ পুলিশের
আয়কর বিভাগের দল টানা তিন দিন ধরে উদয়পুর পরিবহন সংস্থার মালিক টিকাম সিং রাওয়ের প্রাঙ্গণে অভিযান চালিয়ে প্রায় ৪০ কোটি টাকার ৫০ কেজি সোনা এবং উদয়পুরে তাঁর বাড়ি এবং লকার থেকে ৫ কোটি টাকার বেশি নগদ উদ্ধার করেছে। ২৮ নভেম্বর থেকে তাঁর উদয়পুর গোল্ডেন ট্রান্সপোর্ট লজিস্টিকস প্রাইভেট লিমিটেডের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা চলছে। আয়কর বিভাগের যুগ্ম পরিচালক জেএস রাও এবং ডেপুটি ডিরেক্টর অক্ষয় কাবরার নির্দেশে উদয়পুরে এই পদক্ষেপ করা হচ্ছে।
বাড়িতেই স্বর্ণখনি! কেজি কেজি সোনা বেরচ্ছে লকার থেকে, দেখে ‘থ’ আয়কর কর্তারা!
চতুর্থ দিনের মতো অভিযান অব্যাহত রয়েছে। ব্যবসায়ীর আটটি লকার পাওয়া গেছে। বিল ও টিকিট ছাড়াই নগদে পণ্য পরিবহনের জন্য এই পরিবহন সংস্থার বিরুদ্ধে তথ্য পেয়েছিল আয়কর বিভাগ। এ নিয়ে আয়কর দফতরের তরফে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আয়কর বিভাগ গোপন আস্তানা থেকে নগদ আয়ের নথিও খুঁজে পেয়েছে। এগুলোর মূল্য ১০০ কোটি টাকার বেশি বলে জানা গেছে। পুরো তল্লাশি অভিযানের সময়, আয়কর বিভাগ 8টি লকার এবং বিপুল পরিমাণ সোনার গয়না, নগদ এবং নগদ আয়ের নথিপত্র খুঁজে পেয়েছে।
লকার স্বর্ণ ও স্বর্ণালঙ্কারে ভরা ছিল। সেই লকার খুলেছে আয়কর বিভাগ। মোট সাতটি লকার খোলা হলে তাতে সোনার ভান্ডার পাওয়া যায়। উদয়পুর-সহ গুজরাটে ব্যবসায়ীর দুটি স্থানে, মুম্বইয়ের একটি স্থানে এবং জয়পুরের একটি আস্তানায় অভিযান চালানো হয়েছে। বাঁশওয়াড়ার তিনটি স্থানেও অভিযান চলছে। টিকম সিং রাওয়ের ভাই বাঁশওয়ারায় তার ব্যবসা পরিচালনা করেন। একটি লকার এখনও খোলা হয়নি।