দিল্লিতে হিংসায় মদত দিয়েছেন উম, সিএএ বিরোধী সমাবেশ আয়োজনে নেতৃত্ব দিয়েছেন, উস্কানিমূলক বার্তা দিয়েছেন, এই ধরনের অভিযোগ নিয়ে উমরের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়। চলে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ। ১৪ সেপ্টেম্বর তাঁকে গ্রেফতার করে দিল্লি পুলিশের স্পেশ্যাল সেল। তখনই তাঁর বিরুদ্ধে দমনমূলক ইউএপিএ ধারা দেওয়া হয়েছিল। এই গ্রেফতারির বিরোধিতা করেন নোয়াম চমস্কি, মীরা নায়ার, অমিতাভ ঘোষ, সলমন রুশদির মতো আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বরা।
advertisement
ইউপিএ ধারায় মামলা দায়ের করলেও এতদিন তাঁর ১৩ নং ও ১৬,১৭,১৮ নং ধারা প্রয়োগ করতে পারেনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অধীনস্ত দিল্লি পুলিশ। কারণ এর জন্য প্রয়োজন রাজ্য কেন্দ্রের অনুমোদন। দিল্লি পুলিশ সূত্রের খৰর, দুই তরফেই অনুমোদন মিলেছে।
তবে এখান থেকেই নতুন জল্পনার জন্ম হচ্ছে। দিল্লিতে সিএএ বিরোধী আন্দোলনকে পুরোমাত্রায় সমর্থন করেছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। ষড়যন্ত্রের মামলা আনা হয়েছিল তাঁরই দলের সদস্য তাহির হুসেনের বিরুদ্ধে। এখন তিনিই এই মামলায় শিলমোহর কেন দিচ্ছেন তবে?
নতুন রসায়নের ইঙ্গিত? কথা চলছে সব মহলে।